
এসময় বক্তব্য রাখেন আটঘরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মেয়র শহিদুল ইসলাম রতন, আটঘরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি আনোয়ার হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও দেবোত্তর ইউপি চেয়ারম্যান আবু হামিদ মোহাম্মদ মোহাঈম্মীন হোসেন চঞ্চল, একদন্ত ইউপি চেয়ারম্যান লিয়াকত হোসেন আলাল, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা রাজু আহমেদ,
উপজেলা আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা জেসমিন আক্তার, বাংলাদেশ পুজা উদযাপন কমিটির
সভাপতি নিরোদ কর্মকার নিরু, সাধারন সম্পাদক শ্রী নরেশ চন্দ্র সরকার, উপজেলা কেন্দ্রীয় কালী মন্দিরের সভাপতি শ্রী সনজিত সরকার, উত্তরচক কেন্দ্রী ঠাকুরবাড়ি মন্দ্রিরের সভাপতি শ্রী মিলন কুমার চৌধুরী, দেবোত্তর আদি দূর্গামন্দিরের সভাপতি শ্রী বিজন কুমার সাহা প্রমুখ।
আটঘরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাকসুদা আক্তার মাসু বলেন, পৌরসভায় ৬ টি, মাজপাড়া ইউনিয়নে ২ টি, চাঁদভা ইউনিয়নে ১ টি, দেবোত্তর ইউনিয়নে ২ টি, একদন্ত ইউনিয়নে ২ টি, লক্ষীপুর ইউনিয়নে ৫ টি মন্দির সহ মোট ১৮ টি পুজা মন্ডপে পুজা অনুষ্ঠিত হবে।
পুজা মন্ডপ গুলো হলো-আটঘরিয়া কেন্দ্রীয় মন্দির, উপজেলা কেন্দ্রীয় কালীমন্দির, উত্তরচক কেন্দ্রীয় ঠাকুরবাড়ি কালী মন্দির, আটঘরিয়া পৌর কেন্দ্রীয় কালীমন্দির, আটঘরিয়া নিশিপাড়া জাগ্রত কালীমন্দির, চাঁদভা সাহপাড়া বারোয়ারী দুর্গামন্দির, খিদিরপুর ডাঙ্গাপাড়া দূর্গা মন্দির, খিদিরপুর শ্রী শ্রী সারদীয় দূর্গা মন্দির, চাঁদভা বাচামারা দূর্গা মন্দির, গোরড়ী বারোয়ারী দূর্গা মন্দির, আদি দূর্গা মন্দির গোরড়ী, একদন্ত বারোয়ারী দূর্গা মন্দির, শিবপুর কদমবগদি বারোয়ারী দূর্গা মন্দির, লক্ষীপুর নিমতলা দূর্গা মন্দির, শ্নীপুর হলদারপাড়া মন্দির, কৈজুরি গোবিন্দ মন্দির, কানাইলাল রায় বাটিস্থ মন্দির, লক্ষিপুর কালিবাড়ী দূর্গা মন্দির।
তবে প্রতিটি মন্দিরের জন্য ৫০০ কেজি করে চাউল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
এ প্রস্ততিমুলক সভায় উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন পুজা মন্ডপের সভাপতি / সম্পাদকবৃন্দ।
Comments are closed.