
মন্ত্রী আরও বলেন, এলাকার মানুষের উন্নয়নের জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা ছিলো তার। দলের নেতাকর্মীর কাছে তিনি ছিলেন একজন দক্ষ সংগঠক। তার মৃত্যুতে স্হানীয় আওয়ামী লীগের অপূরনীয় ক্ষতি হয়ে গেল। আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে তাঁর অবদানের কথা কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করেন তিনি।
পারিবারিক সুত্রে জানা যায়, শুক্রবার দুপুরে ডায়রিয়াজনিত অসুস্থতার কারনে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে ঢাকা থেকে সেখানে ছুটে আসেন খাদ্যমন্ত্রী। ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে আব্দুর রহমানের পরিবারের সদস্যদের সমবেদনা জানান। এসময় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দলীয় পতাকা দিয়ে শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন মন্ত্রী। আব্দুর রহমান সারাজীবন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাথে জড়িত ছিলেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, সম্পাদক জাহিদ হাসান বিপ্লব, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফরিদ আহম্মেদ, সকল ইউপি চেয়ারম্যান, উপজেলা আওয়ামী লীগ, স্হানীয় আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ।
মৃত্যুকালে তিনি এক ছেলে, দুই মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে যান। মাগরিব নামাজের পর জানাযা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
Comments are closed.