সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: করোনা পরিস্থিতি আমাদের সামনে অনেক বিষয় নতুন করে এনেছে। তার মধ্যে সবার খাবার পাওয়ার অধিকার একটি। আদিবাসী মানুষ যারা অধিকাংশই খেটে খাওয়া মানুষ। করোনাকালে বিশেষত লক ডাউনের সময় অনেক সময় তারা কাজ পায় নি। কৃষি শ্রমিকেরা কাজ পেয়েছেন। তবে অন্যরা পুরাপুরি বেকার ছিলেন।
তারা কিছু এনজিওর কাছে ত্রাণ পেয়েছেন। সরকারি ত্রাণ পেয়েছেন সিমিত সংখ্যায়। গতকাল রোববার রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার নবাইবটতলা গ্রামের কিষানিরা এভাবেই তাদের অবস্থার কথা জানালেন। খানি, ব্রেড ফর দ্য ওয়াল্ড এবং পরিবর্তনের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত সমাবেশে সভাপতি ছিলেন গোগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য কস্তানতিনা হাসদা।
বক্তব্য দেন গ্রাম প্রধান কার্লোস মারন্ডি, সিস্টার সিরিল, মূল আলোচনা করেন সচেতনের সমন্বয়কারি মাহামুদ উন নবী। পরিবর্তন পরিচালক রশেদ রিপনের উপস্থাপনায় বক্তব্য দেন, স্কুল শিক্ষক স্কলাস্টিকা হাসদা, গ্যাবরিয়েল হাসদা, মেরি হেমব্রম, ফুলমতি রোজারিও, চৈতি হেমব্রম, পরিমল সরেন। বক্তারা বলেন করোনার কারনে অনেক মানুষ দরিদ্রসীমার নিচে নেমে গেছেন।
যারা ছোট ব্যবসা করতো বা বেসরকারি স্কুলের শিক্ষক ছিল তারা ছিল সবচেয়ে বড় সংকটে। ঢাকায় অনেক পোষাক কারখানার শ্রমিকেরা এক রকম বিনা মজুরীতে বিতারিত হয়েছেন। তারা আদিবাসীদের সাংস্কৃতি এবং খাদ্যরীতির দিকে নজর রেখে খাদ্য নিরাপত্তা আইন প্রনয়নের দাবি জানান।
Comments are closed.