তিনি অভিযোগ করে বলেন- আদালত হতে নওগাঁ সদর থানার মামলাটি এজাহার হিসেবে গণ্য করার জন্য প্রেরণ করা হলে তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই(উপপরিদর্শক) আল মামুন মনগড়া হিসেবে সাজ্জাদ হোসেন রাজাকে তালাকের পূর্বের ঘটনা দিয়ে অভিভূক্ত করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। ভিকটিম মোস্তারিনের মেডিক্যাল রিপোর্ট ছাড়াই ধর্ষণের ঘটনা সত্য বলে পুলিশ রিপোর্ট প্রদান করে। ভিকটিমের বাবা মতিউর রহমান একজন অবসর প্রাপ্ত পুলিশের এসআই। তিনি মানুষকে হয়রানী করার জন্য তালাকের পরও অতিরিক্ত অর্থ দাবী করেন। তা দিতে অস্বীকার করায় মিথ্যা ও ভিত্তিহীন মামলা দায়ের করেন। আমরা সাধারণ ব্যবসায়ী ও সহজ সরল মানুষ। মামলার বিষয়টি নিরপেক্ষ ভাবে তদন্তের দাবী জানান ভুক্তভোগীর পরিবার।
এ বিষয়ে মেয়ের বাবা মতিউর রহমান বলেন- ছাড়াছাড়ি হওয়ার পর আবারও আমার মেয়েকে প্রলোভন দিয়ে পালিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। ঘটনার ৭-৮ দিন পর বগুড়া জেলার সান্তাহার থেকে মেয়েকে উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তাদের (তিনজন) বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা করা হয়েছে। আদালত যা রায় দিবে আমরা মেনে নিবো। নওগাঁ সদর থানার এসআই(উপপরিদর্শক) ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আল মামুন এ বিষয়ে কোন মন্তব্য করতে চান না।
সংবাদ সম্মেলন সাজ্জাদ হোসেনের (রাজা) বড় ভাই তাহাজ্জত হোসেন ও ফুফাতো ভাই বাবর আলীসহ স্বজনরা উপস্থিত ছিলেন।