
সেখান থেকে প্রায় ৬ বছর পর গত ফেব্রুয়ারী মাসে দেশে আসেন। এরপর থেকেই স্থানীয় ছাত্রলীগ নেতা নিশান তাকে কুপ্রস্তাব দেওয়া শুরু করেন। তার কুপ্রস্তাবে রাজী না হলে ছাত্রলীগ নেতা নিশান তা মেনে নিতে পারেনা। পরে নিশান সুযোগ বুঝে তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। এ ঘটনায় মনিকা খাতুন বাদী হয়ে নলডাঙ্গা থানায় একটি মামল দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর পুলিশ নিশানকে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করে। এর পর থেকেই নলডাঙ্গা পৌর সভার মেয়র মরিুজ্জামান মনির প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে তাকে এবং তার বাবা-মাকে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য হুমকী ধামকী দিচ্ছে।
এ ছাড়া মেয়রের ভাতিজা সাগর , নিশানের বাবা রহিদুল ইসলাম প্রামানিক ও বাবুল নামে অপর একজনও মোবাইল করে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য হুমকী দিচ্ছে। মামলা তুলে না নিলে তাদের একঘরে করারও হুমকী দিচ্ছে। ফলে নিরাপত্তাহীনতার কারণে তিনি এখন পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। এ ব্যাপারে মনিকা খাতুন জেলা ও পুিলশ প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।