
পারিবারিক সূত্র জানা যায়, নিহত আলমগীর হোসেন দীর্ঘদিন যাবত মানসিক রোগে আক্রান্ত ছিলেন। সে মানসিক রোগী থাকায় মাঝে মধ্যে বাসায় থাকতেন না, মাজারসহ বিভিন্ন স্থানে দিনে ও রাতের আঁধারে ঘুরে বেড়াতেন।
নিহতের ভাতিজার বউ শিউলি বেগম জানান, মঙ্গলবার সকালে বাড়ির পাশে নবনির্বিত ঘরের ছাদে আমের আচার শুকাতে গিয়ে দেখেন আলমগীর হোসেন গলায় ফাঁস দিয়ে ঝুলে আছেন, এসময় চিৎকার দিলে, বাড়ির লোকজন ছুটে আসেন। বেঁচে আছে ভেবে নামিয়ে চোখে, মুখে পানি দিয়ে দেখেন সে মারা গেছে, পরে বিষয়টি জানাজানি হলে থানা পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।
পুঠিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ ফারুক হোসেন বলেন, এ ব্যাপারে থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে।