
কিন্তু কোন কর্মস্থান না থাকায় বেশীর ভাগ সময় অনাহারে অর্ধাহারে দিনাদিপাত করতে হয়। তাদের দাবী এ আশ্রয়ন প্রকল্পের তিন দিকে বিশাল এলাকা জুড়ে সরকরীভাবে পুকুর খনন করা হয়েছে। যা মাছ চায়ের জন্য খুব উপযোগী। তাই আমরা সম্মিলিত ভাবে এখানে মাছ চাষের মাধ্যমে স্বাবলম্বী হতে চাই। এ উদ্দেশ্যে আমরা ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট বিভাগের সাথে আলোচনা করে একটি সমিতি গঠন করেছি এবং মাছ চাষের জন্য আবেদনও করেছি। এ প্রসঙ্গে গুচ্ছ গ্রামের বাসিন্দা ষষ্ঠী ঘোস বলেন আমার বয়স শেষ দিকে।
কোথাও যেয়ে কোন কাজ করতে পারি ন। সংসারও চলেনা। তাই গুচছ গ্রামে খনন করা পুকুরে যদি উপজেলা নির্বাহী অফিসার সংশ্লিষ্ট মৎস্য বিভাগরে সাথে আলোচনা সাপেক্ষে আমাদেরকে মাছ চাষের সুযোগ করে দেন। তাহলে আমরাও জীবিকা নির্বাহের পথ পাবো, অন্যদিকে সরকারেরও রাজস্ব আদায়ের সুযোগ হবে।
এ ব্যাপারে শিবগঞ্জ উপজেলার ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভূমি) জুবায়ের হোসেন বলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার বর্তমানে অসুস্থ হয়ে মেকিকেলে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তিনি সুস্থ হলে তার সাথে পরামর্শ করে তাদের স্বাবলম্বী করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।