
তবে এবার পশুর চাহিদা ৩৬ হাজার ৭৩০ হলেও ১২ হাজার ১৪০টি বেশি রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৪০ হাজার পশু বিক্রি হয়েছে যার মোট বাজার মূল্য প্রায় ১৮৪ কোটি ৫৫ লক্ষ টাকা। বিক্রিত পশুর মধ্যে ষাড়, বলদ, গাভী আর মহিষ দিয়ে ১৩১ কোটি ১১ লাখ ৮০ হাজার টাকা ও প্রায় ৫৩ কোটি ৪৩ লাখ ২০ হাজার টাকার ছাগল ভেড়া বিক্রি হয়েছে।
আর অনলাইনে অর্থাৎ ফেসবুক, মেসেনজার, হোয়াটআপসহ বিভিন্ন অনলাইন মাধ্যমে ১৩ কোটি ৭২ লাখ ২০ হাজার টাকার পশু বিক্রি হয়েছে। উপজেলার গরু ও ছাগল হাট গুলো ঘুরে দেখা যায়, হাটগুলো ক্রেতা ও বিক্রেতার উপচে পড়া ভীড় আর দাম নিয়ে ক্রেতা ও বিক্রেতার মিশ্র প্রতিক্রিয়া রয়েছে।
আব্দুল হান্নান নামে এক গরু বিক্রেতা বলেন, গোখাদ্যের এবার দাম বেশি, সে অনুযারী গরুর দাম নেই। আফজাল হোসেন নামে এক গরুর ব্যাপারী বলেন, গিরস্তের থেকে যা দামে গরু কিনে এনেছি ক্রেতারা সে দামিই বলছে না। ক্রেতা কম থাকায় ভালো দাম পাচ্ছি না।মোমিনপুর গ্রামের সেলিম রেজা নামে একজন এসেছে গোপালপুর গরুহাটায়। তিনি বলেন, অন্য হাটের তুলনায় এখানের গরুর দাম কিছুটা বেশি মনে হচ্ছে ।তারপরও আল্লাহর সন্তুষ্টির আশায় কোরবানির গরু কিনলাম।
এবিষয়ে উপজেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা ডা: চন্দন কুমার সরকার বলেন, ইতিমধ্যে কোরবানি যোগ্য বেশির ভাগ পশু বিক্রি হয়ে গেছে। আমরা খামারীদের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রেখেছি।