শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে বিএমডিএ আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত

0 ৮৭

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: শোকাবহ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ। যথাযোগ্য মর্যাদা ও বিনম্র শ্রদ্ধায় জাতির শ্রেষ্ঠ মেধাবী সন্তানদের স্মরণ করলো বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে প্রথমে কোরআন তেলাওয়াত, এক মিনিট নীরবতা পালন, আলোচনা সভা ও বিশেষ দোয়া আয়োজন করেন বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ। আজ ১৪ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের আয়োজনে বিএমডিএ প্রধান কার্যালয়ে সম্মেলন কক্ষে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নির্বাহী পরিচালক জনাব আব্দুর রশীদ ।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন নাজমুল হুদা, বিএমডিএ নির্বাহী প্রকৌশলী ও সাধারণ সম্পাদক আইইবি রাজশাহী। আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিএমডিএ) অতি: প্রধান প্রকৌশলী মোঃ শামসুল হোদা, অতি: প্রধান প্রকৌশলী ড.আবুল কাশেম, অতি:প্রধান প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আলম খান, বিএমডিএ সচিব যোবায়ের হোসেন, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আব্দুল লতিফ, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী সমসের আলী, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী জিন্নুরুইন খান, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো: নাজিরুল ইসলাম, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এ.টি.এম মাহফুজুর রহমান, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী শিবির আহমেদ, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী সুমন্ত কুমার বসাক, নির্বাহী প্রকৌশলী সানজিদা খানম মলি, নির্বাহী প্রকৌশলী ও কাউন্সিল মেম্বার আইইবি শরিফুল ইসলাম, মোঃ রাহাত পারভেজ সাধারণ সম্পাদক ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স এ্যাসোসিয়েশন, বিএমডিএ শাখা, বিএমডিএ কর্মচারী ইউনিয়ন রাজ-১৫০০ এর সাধারণ সম্পাদক মো জীবন, রাজ৩০৪২ সিবিএ সভাপতি মেসবাউল হক সহ বরেন্দ্র উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সদর দপ্তর ও অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী, তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী, প্রকল্প পরিচালক, নির্বাহী প্রকৌশলী, উপ-ব্যবস্থাপক (কৃষি), মনিটরিং অফিসার ও সহকারী প্রকৌশলীবৃন্দ সহ সকলে উপস্থিত ছিলেন। এদিকে বাদ যোহর বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ জামে মসজিদে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।

উল্লেখ্য ১৪ ডিসেম্বর বাঙালি জাতির ইতিহাসে এক শোকাবহ দিন। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত বিজয়ের মুহূর্তে পরাজয় নিশ্চিত জেনে পাকিস্তান হানাদার বাহিনী বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হত্যার মাধ্যমে বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। সেই ষড়যন্ত্রের নীলনকশা অনুযায়ী এই দিনে তারা বেছে বেছে দেশের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, চিকিৎসক, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, দার্শনিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদের বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে গিয়ে পৈশাচিক নির্যাতনের পর নির্মমভাবে হত্যা করে।

Leave A Reply

Your email address will not be published.