

এ ব্যাপারে সফল ও সৌাখন কৃষক রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘সাম্মাম’ ফলের তেমন একটা রোগবালাই নেই, গাছে খুব সামান্য সার ও কিটনাশক দিতে হয়। পতিত দেড় বিঘা জমিতে প্রথমবারের মতো সাম্মাম চাষ করে ব্যাপক ফলন পেয়েছেন। প্রায় এক টন ফল উৎপাদন হয়েছে। একেকটি সাম্মাম ফল ২ থেকে আড়াই কেজি ওজন হয়। প্রতি কেজি সাম্মাম পাইকারী দেড়শ’ এবং খুচরা ২ থেকে আড়াইশ’ টাকায় বিক্রি করছেন তিনি।
খেতে সু-স্বাধু এই ফলের বেশ চাহিদা রয়েছে। এগুলো বিক্রি করে সে লাভবান হবে। তার দেখাদেখি আশপাশের অনেকেই আগামীতে সাম্মাম চাষে উদ্বুদ্ধ হচ্ছে বলে জানান কৃষি কর্মকর্তা কাউছার হোসেন। #