মাজহারুল ইসলাম, রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি : আবহাওয়া অনুকুলে থাকায়এবার আমনের বাম্পার ফলনের হাতছানিতে কৃষকদের মুখে হাসির ঝিলিক লক্ষ করা গেছে। বোরো মৌসুমে পাকা ধানে মই দিয়েছে মৌসুমী বন্যা ওই ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে আমন চাষে ঝুকে পড়ে কৃষকরা। কৃষির উপর নিরর্ভশীল কৃষকরা নানা প্রতিকূলতার মধ্যদিয়ে মাঠির বুক ছিড়ে ফলিয়েছে সোনালী রংয়ের আমনের ফসল।
আর কয়েকদিন পরেই ধান কাটামাড়াই শুরু হবে এমনটাই আশার আলো বুকে নিয়ে বুক বেধে পথ চেয়ে বসে দিন গুনছে কৃষকরা। আমন মৌসুমটাতে কৃষকদের ব্যায়বহল খরচ তেমন একটা হয়না, লাভজনক ফসল এটি সল্প খরচে বেশি ফসল পেয়ে থাকেন আমন চাষি কৃষকরা। কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার ফসলি জমির মাটি যেমন সোনার মতোই খাটি। প্রতিবছরই দুই থেকে তিন দফা পাহাড়ী ঢলের ঘোলা পানি ফসলি জমির উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় মাটির উর্বরতা বেড়ে যায়। যার ফলে এঅঞ্চলের ফসলি জমির উর্ববরতা অনেক বেশি একারনে বাম্পার ফলন ফলে বলে জানা গেছে।
এবিষয় রৌমারী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কাইয়ুম চৌধরী এর সঙ্গে কথা হলে তিনি আমন চাষের কিহাল তার উপর বেক্ষা দেন তিনি। কৃষি কর্মকর্তার তথ্যমতে চলতি মৌসুমে আমন চাষের লক্ষমাত্রা ছিলো ৫০০ হেক্টর সেখানে লক্ষমাত্রা ছারিয়ে আমন হয়েছে প্রায়ই ১০ হাজারের মতো। তিনি আরো বলেন আমি কিন্ত ৮৫০০ হেক্টরের হিসাব দিয়েছিলাম কিন্তু, পরর্বতিতে আরো ১৫০ শো হেক্টর জমিতে আমনের চাষাবাদ হয়েছে। তবে আবহাওয়া অনুকুলে থাকায়, অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার ধানের বাম্পার ফলনের হাতছানি পাওয়া গেছে কয়েকদিনের মধ্যেই কৃষকরা ধান কাটামাড়াই শুরু করবেন বলে আশা করছি।
Comments are closed.