ডেপুটি স্পিকার বলেন, “আমি প্রধানমন্ত্রীর কাছে সব সংসদ সদস্যের ব্যক্তিগত নিরাপত্তার কথা জানিয়েছি। প্রধানমন্ত্রী নিশ্চয় আমাদের সঙ্গে একমত পোষণ করে এমপিদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তার ব্যবস্থা করবেন।”
বছরের শেষ দিন সন্ধ্যা রাতে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে ক্ষমতাসীন দলের সাংসদ লিটনকে তার বাড়ির বৈঠকখানায় ঢুকে গুলি করে পালিয়ে যায় আততায়ীরা। রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পর তার মৃত্যু ঘটে।
এর আগে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে বিরোধী দলে থাকার সময় গুলি করে ও গ্রেনেড হামলা চালিয়ে আওয়ামী লীগের একাধিক সংসদ সদস্যকে হত্যা করা হয়।
এদিকে লিটন হত্যার মোটিভ এখনও পুলিশের কাছে স্পষ্ট নয়। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সন্দেহভাজন ১৮ জনকে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। লিটনের বোন রোববার রাতে অজ্ঞাতনামা পাঁচজনকে আসামি করে সুন্দরগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেছেন।