শনিবার দুপুরে খামারবাড়ি আ কা ম গিয়াস উদ্দিন মিলকী অডিটোরিয়ামে ঢাকা মহানগর উত্তর কৃষকলীগ আয়োজিত জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
মতিয়া বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নিরঙ্কুশ সহযোগীতা ও দিকনির্দেশনায় আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছি। আমি একটা কথা প্রায়ই বলি ড্রাইভার (সরকার) যদি আনাড়ি হয় মার্সিডিজবেঞ্চও যেখানে-সেখানে এক্সিডেন্ট করবে। আর ড্রাইভার (সরকার) যদি ভালো হয় অনেক লক্কড়-ঝক্কড় গাড়িও ঝাঁকি ছাড়া চলবে। মানুষের উপর সরকারের দরদ আছে বলেই এসব করা সম্ভব হয়েছে।
তিনি বলেন, দিন দিন আবাদি জমির পরিমাণ কমছে। তবুও আমরা কৃষিক্ষেত্রে স্বয়ংসম্পূর্ণতা পেয়েছি। ৭৫ টাকার এমওপি এখন ১৫ টাকা, ৮৫ টাকার ডিএপি ২৫ টাকা। আর কৃষি যন্ত্রপাতিতে ৩০% ভর্তুকি তো রয়েছেই। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের কারণে এদেশের মানুষ না খেয়ে আর কষ্ট করবে না।
সংগঠনের সভাপতি মাকসুদুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য রাখেন, আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ড. আব্দুর রাজ্জাক, কৃষকলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি মোতাহার হোসেন মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট খোন্দকার শামসুল হক রেজা প্রমুখ। ব্রেকিংনিউজ