মামলার অভিযোগে জানা গেছে, আতাউর রহমান মিন্টু ২০১৭ সালের ৩ মার্চ চাকুরি দেয়ার কথা বলে উপজেলার ইস্তা গ্রামের নুর-উন-নবীর ছেলে খায়রুল ইসলামের কাছ থেকে ৮ লাখ ৩০ হাজার টাকা নেন। পরবর্তিতে চাকরি দিতে ব্যর্থ হওয়ায় টাকা ফেরত চাইলে চেয়ারম্যান তালবাহানা করতে থাকেন। এক পর্যায়ে তিনি খায়রুল ইসলামকে ৫ লাখ টাকা ফেরত দেন। পরবর্তীতে চেয়ারম্যান মিন্টু ২০১৮ সালের অক্টোবর মাসে ১০ তারিখে বেসিক ব্যাংক, ঝিকরগাছা শাখার অনুকূলে ৩ লাখ টাকার একটি চেক দেন। একই মাসের ১৫ তারিখে চেকটি ব্যাংকে জমা দিলে পর্যাপ্ত টাকা না থাকায় পরের দিন ব্যাংক কর্তৃপক্ষ চেকটি ডিজঅনার করে। এ ব্যাপারে চেয়ারম্যান মিন্টুকে উকিল নোটিশের মাধ্যমে ২৫ অক্টোবর টাকা পরিশোধের অনুরোধ করা হয়। কিন্তু তিনি উকিল নোটিশের জবাব না দেয়ায় চলতি বছর ১৯ জানুয়ারি আদালতে মামলা করেন খায়রুল ইসলাম।
মামলায় আসামি আতাউর রহমান মিন্টু প্রথম দিনে হাজিরা দিয়ে জামিন নিয়ে আর কোনদিন আদালতে হাজির হননি। মামলার সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে আসামি মিন্টুর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক তাকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড ও ৩ লাখ টাকা জরিমানার আদেশ দিয়েছেন। রায়ের দিনও আসামি মিন্টু পলাতক ছিল।
মাদক, নারী-শিশু পাচার এবং চোরাচালান প্রতিরোধে বেনাপোলে বিজিবি’র মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
মঙ্গলবার সকালে বেনাপোল বিজিবি ক্যাম্পে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত অনুষ্ঠানে যশোর ৪৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের বেনাপোল কোম্পানি সদর ক্যাম্পের সুবেদার ওয়াহাবের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, যশোর ৪৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্ণেল সেলিম রেজা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ৪৯ বিজিবি টুআইসি মেজর নজরুল ইসলাম।
এ সময় প্রধান অতিথি মাদকের সুফল-কুফল, সীমান্তে অবৈধ পারাপার, মাদক, নারী-শিশু পাচার প্রতিরোধে ও পাসপোর্ট যাত্রীরা যেন হয়রানী না পাই, সে বিষয়ে বিজিবিকে সহযোগিতা করার জন্য সকলের প্রতি আহবান জানান।
এ সময় সাংবাদিকরা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দিক-নির্দেশনা বক্তব্য রাখেন।