ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগ কমিটির আলোচনার শীর্ষে যারা

আলমগীর,ঢাকা :
বঙ্গবন্ধুর নিজ হাতে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। এর ইতিহাস বাংলাদেশের ইতিহাস। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ইউনিট ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগ। ২৫ এপ্রিল বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সফল সম্মেলন হয়েছে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অতি সন্নিকটে, তাই ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের মতো গুরুত্বপূর্ণ ইউনিটের নেতৃত্ব নির্বাচনে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ মেধাবী ও সাহসী নেতৃত্ব বাছাইয়ে সর্বাধিক গুরুত্ব দেবে। তবে এক্ষেত্রে ছাত্রত্ব আছে ও অবিবাহিত এমন নেতৃত্ব বাছাই করা হবে এমনটাই সময়ের দাবি। সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে শতাধিক প্রার্থী থাকলেও মেধাবী, সাহসী, ছাত্রত্ব আছে এমন বিবেচনায় ৮ থেকে ১০ জন প্রার্থীর সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হওয়ার যোগ্যতা রয়েছে। দুই শতাধিক নেতা মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য দৌড়ঝাঁপ করছেন। তবে ছাত্রলীগের বর্তমান ও সাবেক শীর্ষ নেতারা জানান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণে রাজধানীর পুরান ঢাকা থেকে একজন এবং মতিঝিল ও রমনা থেকে আরেকজনকে আনা হবে শীর্ষপদে। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সভাপতি পদের শক্ত প্রার্থী বর্তমান সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ। এ ছাড়া সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে আলোচনায় রয়েছেন বর্তমান কমিটির সহসভাপতি এইচ এম মাসুম, গোলাম রাব্বানী রাজবীর, নজরুল ইসলাম অর্ণব এবং বর্তমান কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহসম্পাদক জহিরুল কবির জহির। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ওয়ালীউল্লাহ সৌরভ, সাজ্জাদ হোসেন তপু, সাংগঠনিক সম্পাদক এম সাইফুল ইসলাম সাইফ, উপসম্পাদক রিয়াদ খন্দকার, শ্যামপুর থানার সভাপতি শাকিল, সহসম্পাদক তারিকুল করিম মিল্লাত, সহসম্পাদক কে এম সালমান, রমনা থানার মিজানুর রহমান মিজান, পল্টন থানার সভাপতি নাজমুল হাসান মিরন, চকবাজার থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক বেলাল হোসেন মুন্না, মতিঝিল থানা ছাত্রলীগের সভাপতি পলাশ মজুমদার ও সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান, কদমতলী থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মামুনুর রশিদ মারুফ, সিদ্ধেশ্বরী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সভাপতি আশরাফুল হাসান লিনাজ প্রমুখ। জানা গেছে, মহানগরে রাজনীতি করার কারণে প্রায় কয়েকজন প্রার্থীর বিরুদ্ধেই কমবেশি অভিযোগ রয়েছে। বিভিন্ন এলাকাভিত্তিক মাদক ব্যবসা, টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজির অভিযোগ রয়েছে সেইসব প্রার্থীর নামে।

Comments (০)
Add Comment