এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের কারণ হিসেবে চরম দরিদ্রতা অথবা মানসিকভাবে অসুস্থতাকে বিবেচনায় রেখে ব্যাপারটিকে খতিয়ে দেখছে দেশটির পুলিশ।
সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা রাজা আলী বলেন, মোহাম্মদ আয়ুব সন্তানদের ওপর আক্রমণ চালায় যখন তাঁর স্ত্রী বাসায় ছিলেন না। তিনি হাতে কুড়াল নিয়ে ঘরের দুই রুমে অবস্থান করা চার সন্তান আলী শান (১৪), নাদিয়া (১০), ঈশা (৯) এবং আইমেনের (৮) উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই সবাই মারা যায়।
বাচ্চাদের কান্নার শব্দ শুনে প্রতিবেশীরা এসে হামলাকারীকে ধরে ফেলে। পরে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। এ ঘটনায় স্থানীয় থানায় মামলা হয়।ব্রেকিংনিউজ