দেশটির রাজধানীতে নেইপিদোতে অভ্যত্থান বিরোধী বিক্ষোভে মঙ্গলবার এব নারী গুলিবিদ্ধ হন। বর্তমানে তিনি হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। এ ঘটনার ব্যাপক সমালোচনা করে মানবাধিকার সংস্থাগুলো। এরপরই এলো নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা।
এ দিকে অভ্যুত্থান সরিয়ে নিয়ে অং সান সু চিসহ বে সামরিক নেতাদের মুক্তি দেওয়ার আহবান জানিয়েছেন বাইডেন।
তার মতে, মিয়ানমারের জনগণের কষ্ঠস্বর জেগে উঠেছে ও বিশ্ব তাদের দেখছে। প্রয়োজন অনুসারে যুক্তরাষ্ট্র পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। প্রতিবাদের গণতান্ত্রিক অধিকারের বিরুদ্ধে সহিংসতা অগ্রহণযোগ্য। এর থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
বাইডেন আরও জানান, তার প্রশাসন চলতি সপ্তাহেই নিষেধাজ্ঞার প্রথম লক্ষ্যগুলো নির্দিষ্ট করবে। যদিও এরই মধ্যে রোহিঙ্গা মুসলিমদের বিরুদ্ধে নিপীড়নের অভিযোগে বেশ কিছু সামরিক নেতা দেশটির কালো তালিকায় রয়েছেন।
বাইডেন জানান, শক্তভাবে রপ্তানিতে নিয়ন্ত্রণ আরোপ করতে যাচ্ছেন। যুক্তরাষ্ট্রে থাকা যে সব সম্পদে মিয়ানমারের সরকার সুবিধাভোগী তা স্থগিত করবে। তবে স্বাস্থ্যসেবা, নাগরিক সমাজ ও অন্যান্য ক্ষেত্রে তাদের সমর্থন থাকবে।
ক্ষমতা গ্রহণের পর এই প্রথমবার ‘নিষেধাজ্ঞা’ দিলেন জো বাইডেন।