মানববন্ধনে তিনি বলেন, ‘সড়ক পরিবহন আইন ২০১৮ তে বাইকারদের জন্য যে আইন তৈরি করা হয়েছে তা একদমই ঠিক হয়নি। কারণ, আমরা অনেকেই সারা মাস বাইক চালিয়ে ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা আয় করে থাকি। যদি ছোটখাটো ভুলের জন্য এই সমপরিমাণ টাকা জরিমানা দিতে হয়, তাহলে আমরা পরিবার নিয়ে চলতে পারবো না। তাই আমরা এ আইনটি বাইকারদের জন্য পূর্ণ বিবেচনার দাবি জানাচ্ছি।’
এ সময় আরো ১০ দফা দাবি জানানো হয়। দাবিগুলো হচ্ছে— ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া এর জরিমানা শ্রেণিবিভাগ করা, মোটরসাইকেল ও মোটরযানের অবৈধ পার্কিংয়ের জরিমানা শ্রেণিবিভাগ করা, মোটরসাইকেলের পার্কিংয়ের স্থান নির্দিষ্ট করা, সচল মোটরসাইকেল রেকার না লাগানো, বিআরটিএ থেকে লাইসেন্স প্রাপ্তি সহজ করা, মোটরসাইকেলের চালকদের সাথে বল প্রয়োগ না করা, মোটরসাইকেল চালকের সাথে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দুর্ব্যবহার ও ভয়-ভীতি প্রদান না করা, রাইড শেয়ারিং কোম্পানির মোটরসাইকেল এর উপযুক্ত লাইসেন্স প্রদান করা, রাইড শেয়ারিং এর ভাড়া সর্বনিম্ন ১০০ টাকা করা এবং এর কমিশন ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা।
মানববন্ধনে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. মাহবুব আলমসহ অন্যান্য বাইক রাইডাররা উপস্থিত ছিলেন।