রিমির পরিবার সুত্রে জানা গেছে গত ২৬ শে জুলাই বিকালে ফোনে কাটুন দেখানোর নাম করে নওশাদের বাড়িতে নিয়ে যায় রিমিকে।এ সময় ভিডিও দেখানোর নাম করে রিমির লজ্জা স্থানে হাত দিয়ে ধর্ষণ চেষ্টা চালালে রিমি কান্নাকাটি করে বাড়িতে এসে বলে আমার সাথে এমন করেছে।
এদিকে নওশাদের বাড়িতে গেলে নওশাদকে বাড়ি পাওয়া যায়নি। মুঠোফোনে নওশাদের সাথে কথা বলা হলে তিনি বলেন ঘটনাটি মিথ্যা। আমাদের বাড়িতে এসেছিল কিন্তু তার সাথে ওমন আচরন করেনি। অন্যদিকে নওশাদের স্ত্রী বলেন মেয়েটির রাস্তায় কান্নাকাটি করতেছিল তাই বাড়িতে নিয়ে এসেছিল আমার স্বামী । আর এই সূত্রে আমাদের মিথ্যা অপবাদ দিচ্ছে।
এদিকে গ্রামের সাধারণ মানুষের সাথে কথা বলে জানা গেছে নওশাদ পূর্বের বিভিন্ন জায়গায় এসব কার্যক্রমে ধরা খায় এবং মাঝে মাঝে এমন ঘটনা ঘটায়। শেষমেশ ৪ বছরের শিশু কন্যাও তার হাত থেকে রক্ষা পেল না । মোটা অংকের টাকার বিনিমেয় ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে।
এদিকে রিমির পিতা বলছে মেয়ের ভবিষ্যতের কথা ভেবে থানায় লিখতে অভিযোগ করা হয়নি। তবে স্থানীয় পর্যায়ের সালিশের মাধ্যমে ঘটনাটি মীমাংসার চেষ্টা চলছে।