গবেষক ডি.বমারাগ জানান, “১৬ সেপ্টেম্বর, চীন আনুষ্ঠানিকভাবে ট্রান্স-প্যাসিফিক পার্টনারশিপে (সিপিটিপিপি) যোগদানের জন্য তার আবেদন দাখিল করেছে, এটি একটি ১১-সদস্যের বাণিজ্য চুক্তি যা ’বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল এবং সবচেয়ে গতিশীল আঞ্চলিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ হিসাবে বিবেচিত হচ্ছে।’
প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বলেছেন যে সিপিটিপিপিতে চীনের প্রবেশের সময় বিবেচনা করা হবে। ২০২০ সালের নভেম্বরে বৈঠকের এক বছরেরও কম সময় পরে বেইজিং আনুষ্ঠানিকভাবে তার সস্যপদ নিশ্চিত করেছে।”
মঙ্গোলিয়ান গবেষকরা দেখেন যে চীনের সিপিটিপিপিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই যতক্ষণ না বেশ কয়েকটি দেশের সাথে তার লেনদেনে পরিবর্তন শুরু হয়। টি. এনইয়াম নামের আরেক গবেষকের মতে, “চীন এই পদ্ধতিতে পরিবর্তন শুরু হওয়া পর্যন্ত যুক্ত হতে পারবে না। চীন ছাড়াও ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন, ক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড এবং তাইওয়ানও যোগ দিতে আগ্রহী। বিশ্লেষকরে মতে, শি জিনপিং অনুমান করতে চাইছেন যে চুক্তিটি বাইডেনের নতুন মার্কিন সরকারমুখী হবে নাকি চীনের শক্তিকে আরো দৃঢ় করবে।”
চুক্তিটি শুল্ক হ্রাসের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে উচ্চতর প্রয়োজনীয়তা স্থাপন করে, যার মধ্যে রয়েছে বাজারে প্রবেশাধিকার, কর্মীদের অধিকার এবং জনসাধারণের আয় সীমাবদ্ধতা।