এতে করে চলতি শীত মৌসুমে সন্ধ্যা নামতেই কুয়াশার প্রলেপ সাঁকোর পাটাতনগুলিকে পিছিল করে দেয়। এমন অবস্থায় সাঁকো দিয়ে মানুষ পারাপারে কোন রকম অসাবধানতায় পা সরে মালামালসহ পড়তে হয় পানিতে। এতে কোন রকম প্রাণ বেঁচে গেলেও শীতে ভেঁজা কাপড় ও সাথে থাকা মালামালসহ মূল্যবান জিনিষপত্র নষ্ট হচ্ছে প্রতিনিয়ত।
ভূক্তভোগীরা আরো জানান, ঘোষনগর খেঁয়াঘাট বরাবরই যাত্রী পারাপারে অতিরিক্ত টোল আদায় করা হয়। এনিয়ে ঘাঁট মালিক-যাত্রীদের মধ্য প্রায়ই ঝগড়া-বিবাদ লেগেই থাকে। তবে টোল বেশি নিলেও সেখান সেবার মান ক্রমশ তলাণিতে ঠেকেছে। বরং জীবনর ঝুঁকি নিয়ে পার হতে হয় সাঁকোটি। এত কিছুর পরও হুশ হচ্ছে না কতৃপক্ষের। সাঁকো পারাপারে জনভাগান্তি সহ নানা অনিয়মের খবর সরেজমিন ঘাট এলাকায় গেলে সাক্ষাত পাওয়া যায়নি দায়িত্বশীল কাউকে। ভূক্তভোগী এলাকাবাসী এব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহনের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।