তার মতে এই রীতি ‘বাবা আদম‘এর সময় থেকে চলে আসছে‚ এবং এটা একদিক দিয়ে ভালো কারণ কোনো মেয়েকে ধর্ষণ করা হচ্ছে না‚ উপরন্ত সে এর বিনিময়ে কাজ পাচ্ছে এবং ভালো থাকার সুযোগ পাচ্ছে। কাস্টিং কাউচ নিয়ে সম্প্রতি একটা খবরের চ্যানেলে ডিবেট হয়‚ সেখানেই উপস্থিত ছিলেন সরোজ।
উনি কাস্টিং কাউচের স্বপক্ষে বলেন ‘এটা অন্তত কাউকে জীবিকার যোগান দেয়, ধর্ষণ করে ফেলে দেয় না। এটা একটি মেয়ের উপর নির্ভর করছে, যে সে কী চায়। যদি নিজে কোনও খারাপ জিনিসের মধ্যে পড়তে না চাও, তাহলে সেখানে পড়তে পারবে না। নিজের মধ্যে শিল্পভাবনা থাকলে, তোমার নিজেকে বিক্রি করতে হবে কেন?এজন্য ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির প্রসঙ্গ টানার প্রয়োজন নেই। যৌন হেনস্থা সর্বত্র রয়েছে, তাহলে মানুষের এত উৎকণ্ঠা শুধু বলিউড নিয়ে কেন?’‚
সরোজ খানের মতো একজন পরিচিত মুখ এই ধরণের কথা বলবেন‚ কেউ আশা করতে পারেনি। এর ফলে অনেকেই নিন্দা করেছেন তার। তবে অনেকেই মনে করছেন তাৎক্ষণিক উত্তেজনায় উনি না ভেবেই এইসব বলেছেন।
এদিকে, বিতর্কি দানা বাঁধতেই নিজের মন্তব্য নিয়ে ক্ষমা চেয়ে নিলেন সরোজ খান। তিনি বলেন, ‘আমি ক্ষমা চাইছি। তবে কোন প্রশ্নের পরিপ্রেক্ষইতে এই কথা বলেছি সেটা না জেনেই হইচই হচ্ছে। ‘
ব্রেকিংনিউজ/