হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে ১৯৮৩ সালে ৫০ এমএম, ১৯৮৬ সালে ৩০০ এমএম, ২০২০ সালে এক্স-রে আরওয়াই ৭৯৯ ২০০এমএম ও ২০ সেপ্টম্বর ২০২০ সালে ২০০ এমএম এক্স-রে মেশিন এক্সআর ওয়াই ৯২১ রৌমারী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বরাদ্দ দেওয়া হয়। এদিকে ২ নভেম্বর ২০২০ সালের বরাদ্দকৃত ২০০ এমএম এক্স-রে মেশিনটি সুক্ষকারচুপির মধ্যদিয়ে চুরির অভিযোগ ওঠে। রৌমারী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে অসংখ্য পদে চাহিদা অনুযায়ী বর্তমানে ২৫ জন ডাক্তারের মধ্যে ৩ জন ডাক্তার ও ৪ জন সেকমো দিয়ে চলছে হাসপাতাল, নার্স কম, ওয়ার্ডবয়, ঝারুদার, সুইপার, কনসালটেন্ট সহ অসংখ্য পদ শুন্য হয়ে আছে। এসব পদ শুন্য থাকায় হাসপাতালটির সেবা কার্যক্রম চরম ভাবে ব্যহত হচ্ছে।
উপজেলা কর্মকর্তা ডাক্তার আসাদুজ্জামান ও ষ্টোর কিপার আব্দুস সাত্তারের কাছে এক্স-রে সহ অন্যান্য বিষয়ের সরেজমিন চিত্র অবস্থান দেখতে চাইলে তারা বলেন, এসব দেখানো যাবেনা , নানা অজুহাতে সাংবাদিকদের তথ্যদিতে নারাজ।
সরেজমিনে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রোগীদের নিকট ঔষধ ও সেবা বিষয় জানতে চাইলে তারা বলেন, হাসপাতালে পর্যাপ্ত নার্স নেই,২,৪টি ঔষধ ছাড়া, বাকীসব ঔষধ বাহির থেকে কিনতে হয়।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আসাদুজ্জানকে অবহিত করলে, সকল অনিয়ম দুর্নীতি অস্বীকার করে আনিত অভিযোগ মিথ্যা বলে দাবি করেন।