জানা যায়, টিসিবির আওতায় রৌমারী উপজেলায় ২১ হাজার ৯২০ জন নি¤œআয়ের মানুষদের নিকট ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে টিসিবির পন্য বিক্রি করা হবে। এর মধ্যে চরশৌলমারী ইউনিয়নে ২ হাজার ৯০২ জন পরিবার কার্ডধারী। তবে ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের মেম্বার কার্ড বিতরণের সময় টাকা আদায়ের কারণ জানতে চাইলে ভুক্তভোগীদেরকে বলেন, কাগজপত্র গোছানো, ফরম পুরণ ও অফিস খরচের নাম করে জনপ্রতি ২ থেকে ৪ শত টাকা করে আদায় করা হয়েছে।
ভুক্তভোগী মমতাজ বেগম বলেন, প্রথম বারে টিসিবির মালের কার্ড নিতে মেম্বারকে ২শত টাকা দিয়েছি। এবার আমার নামের নতুন কার্ডটি আমাকে না দিয়ে অন্যের নিকট ৪ শত টাকায় গোপনে বিক্রি করা হয়েছে। পরে আমি কার্ড বিক্রির খবরটি পাওয়ার পর, মেম্বারকে জানালে তিনি বলেন, নতুন করে কার্ড হয়েছে তোমার নাম নাই।
অন্যদিকে অর্থদিয়ে কার্ড নেয়া ছয়ফুল বেওয়া, সুরুতজ্জান বেওয়া, শ্রীমতি শাম রতিয়া বলেন, আমাদেরকে নতুন কার্ড দেয়ার সময় অফিসের বিভিন্ন খরচের কথা বলে ২ শত টাকা করে নেয়া হয়েছে। ইউপি সদস্য আক্তার হোসেন বলেন, আমার নিকট ৪ টি কার্ড রয়েছে। কার্ড গুলির নামের গড়মিল থাকায় তাদের হাতে দিতে দেরি হচ্ছে। তবে কার্ড বিতরণে কাহারও কাছে টাকা নেয়ার অভিযোগটি মিথ্যা।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আশরাফুল আলম রাসেল বলেন, কেহ যদি টিসিবির কার্ড বিতরণে অর্থ আদায় করার চ্ষ্টো বা অথর্ নিয়ে থাকে অভিযোগ পেলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।