অপরদিকে একই ইউনিয়নের বালিয়ামারী নয়াপাড়া নামকস্থানে প্রধান মন্ত্রীর দেয়া গৃহহীনদের গৃহ কয়েকটি ঘর উড়ে গিয়ে অল্পের জন্য প্রানে বেচে গেছে কয়েকটি পরিবার। ওই আশ্রয় নেয়া পরিবার গুলো অভিযোগ করে বলেন সরকার আমাগর জন্য ঘর দিছে জমি দিছে কিন্তু কাম করছে দুই নম্বর। আবার কৃষি ফসলের মধ্যে ভূট্রা পরিপুক্ত হওয়ার আগেই তীব্র দমকা হাওয়ায় মাটিতে পরে বিনষ্ট হয়েছে অনেক জমির ভূট্রা। পাশাপাশি আগাম বোরো ধানেরও ক্ষতি হয়েছে। এদিকে আম,কাঠালসহ বিভিন্ন ফলফলান্ত গাছের ফল ঝরে গেছে।
ভূট্রা চাষি আলহাজ্ব ওশেন আলী বলেন তিন বিঘা জমির ভূট্রা কেবল কলা আসতেছে ইতিমধ্যে তীব্র দমকা হাওয়া এসে সবই নষ্ট। একইভাবে হাছেন আলী,তালেব,মোনাহারসহ আরো অনেকেই জানায় যাদের আগাম ভূট্রা তাদের ক্ষতি কম। যারা পরে রোপন করেছে তাদের ভূট্রা এখন ভেঙ্গে পাট আবাদ ছাড়া কোন উপায় নেই। আবার অনেকের বাড়ীতে থাকা বিভিন্ন জাতের গাছ ঘরের উপর ভেঙ্গে পরে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এবং দুই উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের বিদ্যুৎ এর তারের উপর গাছ পড়া,এবং খুটি উপরে পরাসহ বিছিন্ন হয়ে গেছে বিদ্যুতের সংযোগ।
এবিষয় দুই উপজেলার দায়ীত্বরত জোনাল শামিম খান ডিজিএম জানান রৌমারী-রাজিবপুরসহ দুই উপজেলায় বিদ্যুতের ব্যাপক ক্ষতি স্বাধিত হয়েছে। এই ঝরে বিদ্যুতের লাইনের অনেক খুটি পড়ে গেছে তারপরেও আমরা সাধ্যমতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি যাতে গ্রাহকদের সমস্যা না হয়।
বিষয় রৌমারী কৃষি কর্মকর্তা শাহরিয়ার হোসেন বলেন ঝর বৃষ্টিতে কিছু কিছু যায়গায় ক্ষতি হয়েছে তবে তেমন একটা ক্ষতি হয়নি।