পরে রৌমারী থানায় অবগত করলে মঙ্গলবার রৌমারী থানা পুশিশের কাছে লিটনকে হস্তান্তর করেন শাহাজাহানপুর থানা পুলিশ। এর আগে লাকির ভাই হাসানুজ্জামান বাদী হয়ে ৮ জনকে আসামী করে গত ২০ জুলাই ২১ ইং তারিখে রৌমারী থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন।
পুলিশ ও পরিবার সুত্রে জানা গেছে, লাকি আকতার (২৪) এর সাথে একই উপজেলার বকবান্দা গ্রামের ছেবার উদ্দিনের ছেলে লিটন মিয়া (২৫) সেনা সদস্যের সাথে গত ৫ বছর আগে বিবাহ বন্ধন হয়। বিবাহের পর তাদের দাম্পত্য জীবন ভালোই চলছিল।
গত ২৮ জুন ২১ ইং তারিখে লিটন তার মায়ের অসুস্থতার কথা বলে স্ত্রী লাকিকে নিয়ে দীগলেপাড়া গ্রামে তার বোনের বাড়িতে যায়। দুদিন পর লিটন তার শ্যালক হাসানুজ্জামারকে মুঠো ফোনে জানায় লাকিকে খোঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
এ ঘটনায় রৌমারী থানায় সেনাসদস্য লিটনসহ আটজনকে আসামী করে রৌমারী থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করা হয়েছে। আসলে অপহরন না হত্যা করা হয়েছে এখনো নিশ্চৎ হওয়া যায়নি। তবে বিভিন্ন সুত্রে জানা যায় এই সেনাসদস্য স্ত্রীকে হত্যা করে লাশ গুম করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে রৌমারী থানার অফিসার ইনচার্জ মোন্তাছের বিল্লাহ বলেন, লাকি আকতারের পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ দায়ের করলে আমরা তদন্ত করি এবং গত সোমবার শাহজাহানপুর থানা থেকে লিটনকে রৌমারী থানায় নিয়ে আসা হয়।