সম্প্রতি এসব ঘটনার ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর নগরবাসীর মাঝে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। তারা বলছেন, দাম বাড়াতে অতি মুনাফার লোভে গুদামজাত করা পেঁয়াজ এখন পচে নষ্ট হচ্ছে। মুনাফার লোভে ন্যায্য মূল্যে বিক্রি না করে, সেই পচা পেঁয়াজ এখন ফেলা হচ্ছে ভাগাড়ে-নদীতে।
ব্যবসায়ী আলতাফ মাহামুদ জানান, পেঁয়াজগুলো মিয়ানমার থেকে আমদানি করা। এসব পেঁয়াজ যখন খাতুনগঞ্জে ঢুকছিল, তখন কিছুটা পচা ছিল। আর আড়তে মজুদ করে রাখার ফলে একেবারে পচে গেছে। ত তিনি পচা পেঁয়াজের আড়তদারের নাম-ঠিকানা কিছুই বলতে পারেননি।
এক চাল ব্যবসায়ী আবুল হাসেম বলেন, পেঁয়াজ পচলে ব্যবসায়ীদের কোনো অসুবিধা নেই। কারণ যে পরিমাণ পেঁয়াজ পচবে তার ক্ষতি পোষাতে ভালো পেঁয়াজের দাম বাড়াতে থাকবে তারা। এখন প্রতিদিন পচা পেঁয়াজ আড়ত থেকে বের হচ্ছে। প্রশাসনের উচিত এসব আড়তদারকে খোঁজে বের করা।
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের পরিচ্ছন্নতা পরিদর্শক আহমদ ছফা বলেন, ‘ওয়ার্ড কাউন্সিলরের কাছ থেকে খবর পেয়ে চারটা গাড়িতে করে সেগুলো আরেফিন নগর নিয়ে ফেলে আসি। পচা পেঁয়াজ প্রায় ১৫-১৬টন হবে।’