“আমি প্রত্যাশা করি বাংলাদেশের সকল মিডিয়া এবং বিদেশি গণমাধ্যমে কাজ করেন এরকম সকল বাংলাদেশি সাকিবের পক্ষে শক্ত হয়ে দাঁড়াবেন।
রাজনীতিবিদদের নিয়ে বিভ্রান্তিকর হেডলাইন করা রেওয়াজে পরিনত হয়েছে। কিন্তু দয়া করে সাকিবের (বা অন্য যে কোন আন্তর্জাতিক সম্মান বয়ে এনেছে এরকম কোন ক্রিড়াবিদের) সাথে এটা করবেন না।
স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশের সেরা সম্পদের অন্যতম একটির নাম সাকিব আল হাসান, যে আমাদের অনেক কষ্টের মাঝেও আমাদের মুখে হাসি ফুটিয়েছে, আমরা বিশ্বের সেরা সেরা যেসব অলরাউন্ডারদের দেখে বেড়ে উঠেছিলাম তাদের সবার চেয়ে যে সে সেরা তা আমার আপনার বিবেচনায় নয়, বছরের পর বছরের পরিসংখ্যান এবং আইসিসিই তা বলেছে।কালের কণ্ঠ
আর এটাকে অন্য কিছুর সাথে অযথা জড়াবেন না। আইসিসির নিয়ম আছে, যা বিসিবি দেখবে কিন্তু নাগরিক হিসেবে সাকিবের পাশে সবাইকে দাঁড়াতেই হবে।”
গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে বলা হয়, ম্যাচ ফিক্সিংয়ের গোপনের অভিযোগে ১৮ মাসের জন্য নিষিদ্ধ হতে পারেন সাকিব আল হাসান। আইসিসির কালো তালিকায় থাকা এক জুয়াড়িদের একজনের কাছ থেকে প্রস্তাব পেয়েছিলেন সাকিব। আর এই অভিযোগ আইসিসির দুর্নীতি দমন বিভাগ আকসুর তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে।
এ ব্যাপারে আইসিসির কোড অব কন্ডাক্টে বলা হচ্ছে , বাজিকরদের কাছ থেকে ম্যাচ বা স্পট ফিক্সিংয়ের অভিযোগ পেলে সংশ্লিষ্ট বোর্ডকে জানাতে হবে। না হয় আইসিসির দুর্নীতি দমন সংস্থা- আকসুকে অবহিত করতে হবে। সে খবর নিজে লুকিয়ে রাখলে সেটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ বলে গণ্য হবে। সাকিব তার কোনোটাই করেননি।