কিন্তু আজ রোববার প্রথম দিনই কোন দোকান ও মার্কেটে নির্দেশার মানতে পারেননি দোকানীরা। তবে, দোকান মালিক ও দোকানের কর্মচারীদেরকেও মাস্ক, হ্যান্ডগ্লাবস পরতে দেখা গেছে। সামনে সতর্কীকরণ ব্যানারও ছিল প্রায় সব দোকানেই। স্বাস্থ্য সুরক্ষা ব্যবস্থা বলতে এটুকুই। দোকানে ঢোকার আগে ক্রেতাদের তাপমাত্রা মাপার কোনো ব্যবস্থা দেখা যায়নি। সেই সাথে হাত ধোয়ারও কোন ব্যবস্থা ছিলোনা। বিক্রেতা ও ক্রেতাদের মধ্যে সামাজিক দূরত্ব রাখতেও দেখা যায়নি। একে অপরের গায়ে গা লাগিয়ে কেনাকাটা করেছেন।
রোববার সকাল ১০টা থেকে দোকানপাট খুলবে মাইকিং করে আগেই প্রচার করে প্রশাসন। তবে, সকাল ৯টা না বাজতেই উপজেলার তানোর ও মুন্ডমালা পৌরশহরের দোকানপাটের সামনে জড়ো হতে থাকে ক্রেতারা। সকাল ১০টার দিকে তানোর সদরের গোল্লাপাড়া বাজারের প্রধান সড়কে রীতিমতো জ্যামের সৃষ্টি হয় মানুষের ভিড়ে।
এ নিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুশান্ত কুমার মাহাতো বলেন, সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে সীমিত আকারে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য সকল ধরনের দোকানপাট ও মার্কেট খোলা যাবে। যদি কেউ নির্দেশনা না মানে তবে, ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও জানান তিনি।