অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার বিকন্দখাস গ্রামের মো. হামিদুল ইসলাম জানান, তার পরিবারে ২টি স্ত্রী বিদ্যমান, এবং তার নিজ জমিতে রোপিত আমন ধান কাটতে গেলে ০৭ নভেম্বর সকাল ৮ টার দিকে ১ম পক্ষের বড় সন্তান মো. বিপ্লব হোসেন ও তার স্ত্রী সাহারা বানুসহ হামিদুল ইসলামের ২য় পক্ষের সন্তান মোমিন (২২) ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ী মারপিট করতে থাকে। এতে মোমিন গুরুত্বর জখম হন। এ সময় গ্রামবাসী এগিয়ে আসলে তাদের সহযোগিতায় জখমী ছেলে মোমিন ও ছোট স্ত্রী মরিয়মকে সহ ধামইরহাট হাসপাতালে ভর্তি হন হামিদুল ইসলাম। এ বিষয়ে হাসপাতালে ভর্তি থাকা অভিযুক্ত প্রতিপক্ষ বড় স্ত্রীর সন্তান বিপ্লব হোসেন বলেন, আমি আমার ছোট ভাই ও বাবাকে মারিনি, গন্ডগোলের সময় কে কাকে মেরেছে জানিনা, আমার সৎ মা ও বাবাও আমাকে মেরেছে বলে পাল্টা অভিযোগ করেন।
ধামইরহাট থানার ওসি জাকিরুল ইসলাম বলেন, মারামারির বিষয়টি যেহেতু জমি-জমা ও পারিবারিক কারনে হয়েছে, তাই প্রকৃত ঘটনার তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেয়া হবে।