পরে জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুল কুদ্দুস এমপি’র সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নাটোর ও নওগা সংরক্ষিত আসনের মহিলা এমপি রতœা আহম্মেদ, সাবেক যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী আহাদ আলী সরকার, জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি সিরাজুল ইসলাম পিপি, সহ-সভাপতি ও পৌর মেয়র উমা চৌধুরি, সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শরিফুল ইসলাম রমজান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মোর্তজা আলী বাবলু ও অ্যাডভোকেট মালেক শেখ, পৌর আওয়ামী লীগ সভাপতি সৈয়দ মোস্তাক আলী মুকুল সহ নেতৃবৃন্দ।
এ সময় বক্তারা বলেন ২০০৪ সালের ২১ আগষ্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশে মুহুর্মুহু গ্রেনেড হামলার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে হত্যার ষড়যন্ত্র করা হয়। কিন্তু সেদিন তিনি প্রানে বেঁচে গেলেও আইভি রহমান সহ ২৪ জন নেতাকর্মী নিহত হয়। মৃত্যু পথযাত্রীদের ঢাকা মেডিকেলে কোন চিকিৎসা দেওয়া হয়নি। সকল ডাক্তার ও নার্সদের সেদিন ছুটি দিয়ে এই অমানবিক কর্মকান্ড চালায় তৎকালীন সরকার। হাওয়া ভবনে বসে তারেক জিয়া ও বিনপি’র জোট সরকার এই হামলা চালায় বলে নেতাকর্মীরা উল্লেখ করেন।
জেলার অন্যান্য উপজেলায় একইভাবে যথাযোগ্য মর্যাদায় ২১ আগস্ট ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার ১৯তম বার্ষিকী পালন ও নিহতদের স্মরণে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।