সরেজমিনে জানা যায়, দীর্ঘদিন বিভিন্ন জটিলতায় আটকে থাকার পর বুধবার ( ২২ জুন) সকাল থেকে রসিক ১১ নং ওয়ার্ডে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও এলাকাবাসীর উপস্থিতিতে উক্ত কাজ শুরু করতে দেখা যায়।
এলাকাবাসী জানায়,রংপুর মেট্রোপলিশের হাজিরহাট থানাধীন পশ্চিম রাজেন্দ্রপুর পাঁচপীর মাজার সহ পুরো ১১ নং ওয়ার্ডে সরকারি কোনো কবরস্থান নেই। ফলে এলাকার কেউ মৃত্যুবরণ করলে তার দাফনের জন্য বিড়ম্বনা পড়তে হয়। এছাড়া হিন্দুধর্মের লোকদের পূজা সহ বিভিন্ন আনুষ্ঠানিকতা ও প্রতিমা বিসর্জনের জন্য পুকুর না থাকায় প্রতি বছর দূর্গাপুজার সময় তারগঞ্জ যেতে হয়।এতে সড়কপথে দূর্ঘটনাসহ নানাবিধ বিড়ম্বনায় ভোগান্তি পোহাতে হয়।
এছাড়া স্থানীয় আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের জন্য নির্দিষ্ট কবরস্থান চিহ্নিত ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের প্রতিমা বিসর্জনের পুকুর খননের কাজ টি অবশ্যই প্রশংসাজনক রংপুর সিটি কর্পোরেশন ব্যতিক্রমী একটি সামাজিক মূল্যবোধের অন্যতম মানবিক জাতি গঠনের প্রয়াস চেতনার অগ্রযাত্রা বলা যেতে পারে।
এছাড়া সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু-বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের পবিএ দেব-দেবীদের মূর্তি পূজাপার্বণের প্রতিমা বিসর্জনের জন্য দূরে যাওয়ার কষ্ট অনেকটা লাঘব হবে এবং কমবে ভোগান্তিসহ দূর্ঘটনার প্রবনতা।