জানা যায়, উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে সাধারণ লোক বিভিন্ন এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে থাকে। মাসিক-সাপ্তাহিক হিসেবে এনজিওগুলো ঋণের কিস্তি আদায় করে থাকে। বর্তমান চলমান কঠোর লকডাউনের সময় সকল ব্যবসা বাণিজ্য বন্ধ ও সাধারণ মানুষ এক প্রকার গৃহবন্ধী অবস্থায় রয়েছে। আয়-রোজগারের পথ বন্ধের উপক্রম। এরই মধ্যে অধিকাংশ এনজিওগুলো তাদের প্রদেয় ঋণের কিস্তি আদায়ে কঠোর অবস্থানে থাকায় সাধারণ মানুষ নাজেহাল হচ্ছে।
অনেকেই কিস্তির সময় আসলে বাড়ী ছেড়ে অন্যত্রে গেলেও রাত্রিকালীন সময় যেয়ে ঋণ আদায়ে চাপ দেয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।মঙ্গলবার রাতে রাড়ুলী ইউনিয়নের বিজ্ঞানী পি.সি রায়ের বাড়ীর সামনে ইব্রাহিম শেখের স্ত্রী সরবানু বেগম ঋণের টাকা না থাকায় বাড়ী থেকে সরে পড়ে। দিনের বেলায় তাকে না পেয়ে সিএসএস-এর আদায়কারী রাতে তার বাড়ীতে যেয়ে কিস্তির টাকা আদায়ে চাপ সৃষ্টি করে।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবিএম খালিদ হোসেন সিদ্দিকী জানান, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানার পর অধিকাংশ এনজিওগুলোর সাথে কথা বলেছি। এ ব্যাপারে প্রাথমিক পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।