ঘটনার সময় নিহত স্কল ছাত্রীর মা অন্যের চিংড়ি ঘেরে কাজ করতে গিয়েছিল। আর বাবা কিরন মন্ডল দিনমজুর হিসেবে ধান কাঁটতে বর্তমানে গোপালগঞ্জ অবস্থান করছেন। পুলিশ মৃত্যের সুরোতহাল রিপোর্ট শেষে ময়নাতদন্তের জন্য খুমেক হাসপাতালে প্রেরন করেছে।
নিহত স্কুল ছাত্রীর পারিবার ও স্থানীয় সুত্র জানিয়েছেন, মঙ্গলবার সকালে কিরন মন্ডলের স্ত্রী চিংড়ি ঘেরে দিনমজুর হিসেবে কাজ করতে গেলে এ দম্পতির একমাত্র শিশু পুত্র শিব তার ছোট বোন নিপার মোবাইল সেরে রাখে।
এর জের ধরে নিপাও ভাই শিবের সাইকেলের চাকার হাওয়া সরিয়ে দেয়। এ নিয়ে দু’ভাই বোনের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়। ক্ষোভের এক পর্যায়ে সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে বাড়ীতে কেউ না থাকার সুযোগ নিয়ে নিপা বসত ঘরের আড়ায় ওড়না পেচিয়ে আত্মহত্যা করে।
নিপা পৌরসভার টাউন স্কুলের ৭ম শ্রেনীর ছাত্রী। ওসি মোঃ এজাজ শফী বলেন, নিহত স্কুল ছাত্রীর লাশের সুরোতহাল রিপোর্ট শেষে ময়না তদন্তের জন্য খুমেক হাসপাতালে প্রেরন করা হয়েছে।