রাতে বিদ্যুত লাইন চালু করলে গভীর রাতে (রাত আনুঃ ২ টায়) শর্ট সার্কিটে আগুনে কাঠগোলায় থাকা সাইজ কাঠে আগুন ধরে যায়। ৪ টি ঘরে অনেকগুলো কাঠ ছিল। কাঠসহ ঘর পুড়ে সম্পুর্ণ ভষ্মিভুত হয়েছে। যাতে ৫/৬ লাখ টাকার মালামাল ক্ষয় ক্ষতি হয়েছে বলে মিল মালিক শওকত হোসেন ও কাঠ ব্যাবসায়ী তাকবির হোসেন জানায়।
তাকবির জানায়, সে এনজিও থেকে ১ লাখ টাকা ঋণ নিয়ে কাঠ কিনে তকতা তথা সাইজ কাঠ কেটে মজুদ করে রাখছিল। যা সম্পুর্নটা পুড়ে গেছে। হিতামপুরের কাঠ ব্যাবসায়ী কপিল উদ্দীনের ৩০ হাজার টাকার কাঠ পুড়ে গেছে। রাতে সংবাদ পেয়ে আশাশুনি থেকে ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে নেয়। তার মধ্যে ৪টি কাঠ ভর্তি ঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।