অভিযোগ সূত্রে জানাগেছে, আর্থিক সংকট ও জমি না থাকায় সরকারি ভুমিহীন ঘরের জন্য গত ১৭ই জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রীর বরাবর আবেদন করে সফিকুল ইসলাম শাওন। আবেদনটি প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব-২ ওসমান গনি কাঠালিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে ফরওয়ার্ডিং করে। এরপরপরই বিষয়টি নিয়ে ক্ষিপ্ত হয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুফল চন্দ্র গোলদার। এ ঘটনায় শফিকুল ইসলামের স্বজনদের গৃহবন্দীসহ শাওনকে মামলা হামলার ভয় দেখিয়ে এলাকা ছারা করছেন ইউএও সুফল চন্দ্র গোলদারের এমনটা উল্লেখ রয়েছে অভিযোগ ।
শফিকুল ইসলাম শাওন বলেন,‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে ঘরের জন্য আবেদন করি। তাই ইউএনও স্যার আমাকে হয়রানী করছে। আমার আত্বীয় স্বজনদের গৃহবন্দী করছে আমাকে মামলা হামলার ভয় দেখিয়ে এলাকা ছারা করছে। এ বিষয়ে আমি ঝালকাঠি জেলা প্রশাসক ও বরিশাল বিভাগীয় কমিশনার বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ করি। এছাড়াও ২৬ই জানুয়ারী ২৩ তারিখ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কার্য়ালয় লিখিত আবেদনসহ বিভিন্ন দপ্তরে আবেদন করে এখন পর্যন্ত কোনো সমাধান পাইনি।
কাঠালিয়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি মো: বাদল হাওলাদার বলেন, আমাদের প্রেস ক্লাবের অফিস সহকারী সফিকুল ইসলাম শাওন ভুমিহীন ঘর না পাওয়া এবং তিনটি পরিবার গৃহ বন্ধি করায় এটা কাঠালিয়া উপজেলা নির্বাহী কমকর্তা এটা ঠিক করেননি তিনি উপজেলার প্রশাসনের প্রধান ব্যক্তি হিসেবে এরকম কাজ তার দ্বরা সচেতন মহল কাম্য করে না। তার উচিত সমস্যা সমাধান করা সেটা না করে তিনি ৩ ক্ষমতার প্রভাব দেখিয়ে তিন পরিবারকে গৃহবন্দীর মতো করে রেখেছে, এটা মানবাধিকার লঙ্ঘন। প্রেস ক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক রাজিব তালুকদার জানান, কাঠালিয়া উপজেলা নির্বাহী কমকর্তা সুফল চন্দ গোলদার আমাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেল খাটায়, ব্যাল্য বিবাহর নিউজ করাতে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে মুঠোফোনে জানতে চাইলে অভিযোগ টি ভিত্তিহীন বলে ফোনটি কেটে দেয়। ঝালকাঠি জেলা প্রশাসক জোহর আলী জানান, সফিকুল ইসলাম শাওনের অভিযোগের একটি ইমেইল আসছে আমাদের কাছে মুখ্য সচিবের একান্ত সচিবের কাছ থেকে। সফিকুল ইসলাম শাওন ভুমিহীন ঘর পাবে” তবে ঘরের জন্য কোনো টাকা নেয়া হয়েছে কিনা তা জানা নেই।
কাঠালিয়া সরকারি তোফায়েল হোসেন মানিক মিয়া ডিগ্রি কলেজের শিক্ষক নাসির উদ্দীন বলেন, দহ্মিন আউরা যার ভুমিহীন ঘর পাইছে তাদের ৬৫ শতাংশ জমি আছে, তারা কি করে ভুমিহীন হলো জানতে চায় কাঠালিয়া বার্সির কাছে