এ উপলক্ষে মতবিনিময় সভা শেরপুর উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি দীপক কুমার সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। এসময় বিএনপি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির নেতা আলহাজ্ব কেএম মাহবুবার রহমান হারেজ তার বক্তব্যে বলেন, স্বাধীনতার পর থেকে বগুড়া-৫, তথা শেরপুর-ধুনট অঞ্চলে যে কাঙ্খিত উন্নয়ন হওয়ার কথা, তার অনেকটাই হয়নি। তবে রাজনৈতিক ব্যাক্তিরা যদি ক্ষমতায় আসতো, তাহলের তৃনমুল জনগনের চাহিদার কথা বুঝতে পারতো। এ অঞ্চলে যারাই ক্ষমতায় এসেছে, তারাই আগে পদ বানিয়ে নিয়েছে পরে রাজনীতিতে। জনগনের ভাগ্যের উন্নয়নে নিজেকে বিলীন করতে তৃণমুলের জনগণের পাশে নিজেকে অনেক পূর্বে থেকেই যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছি। দীর্ঘদিন রাজনীতিতে থেকে এ আসন জাতীয়ভাবে কাজ করার সুযোগ পাইনি। তবে আগামীতে যদি দলীয়ভাবে মনোনয়ন পেয়ে ক্ষমতার স্বাধ পাই। তাহলে এ অঞ্চলের জনগনের বঞ্চিত ও কাঙ্খিত উন্নয়নমুলক সেবায় নিজেকে বিলীন করবো ইনশাল্লাহ। সাংবাদিকদের বস্তনিষ্ট সংবাদ প্রকাশের স্বাধীনতাই দেশের অবকাঠামো উন্নয়ন ও একজন রাজনৈতিক ব্যাক্তির জীবন অলংকৃত করতে পারে। সেক্ষেত্রে এলাকায় প্রকৃত উন্নয়নমুখী সমস্যাগুলো চিহ্নিতপূর্বক সমাধানের পথ খুজে বের করে মিডিয়া প্রকাশের জন্য উপস্থিত গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতি তিনি অনুরোধ জানান ।
মতবিনিময়সভায় অন্যান্যদের মধ্যে শেরপুর উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল হক, সহ-সভাপতি শফিকুল ইসলাম শরীফ, পরিমল বসাক, যুগ্ম সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন জুম্মা, সাংগঠনিক সম্পাদক রায়হানুল ইসলাম, অর্থ বিষয়ক সম্পাদক বাদশা আলম, নিবার্হী সদস্য শামীম সরকার বিদ্যুৎ, আরিফুজ্জামান হীরা, শরীফ উদ্দিন সাকিদার, সাংবাদিক জাহাঙ্গীর ইসলাম, নাহিদ হাসান রবিন, আব্দুল ওয়াদুদ, আবু বকর সিদ্দিক, শফিকুল ইসলাম বাবলু, ইউনুস আলী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।