মন্ত্রী বলেন, রেশমের উৎপাদন ব্যয় হ্রাস করে উন্নতমানের সুতা তৈরি করতে হবে। যাতে অল্প দামে ভালো মসৃন কাপড় তৈরি করা যায়। জনগণ সাশ্রয়ী মূল্যে রেশমের কাপড় পরতে পারে। রাজশাহী মানে রাজশাহীর সিল্ক। এটাকে ধরে রাখার আপ্রাণ চেষ্টা করতে হবে।
সভার শুরুতে বাংলাদেশ রেশম উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক মু. আব্দুল হাকিম পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপনার মাধ্যমে রেশম বোর্ডের প্রধান কার্যাবলী, এই শিল্পের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ ও সমস্যাসমূহ, সম্ভাবনা, সমস্যা মোকাবিলায় বোর্ডের প্রস্তুতি ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানে রাজশাহী সদর আসনের সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশা, বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত আসনের সদস্য আদিবা আনজুম মিতা, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব লোকমান হোসেন মিয়া, রেশম উন্নয়ন বোর্ডের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যবৃন্দ, বোর্ড পরিচালকগণ, বোর্ডের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকগণ
উপস্থিত ছিলেন।
মতবিনিময় শেষে মন্ত্রী রেশম গবেষণা প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট, পি-৩ কেন্দ্র ও রাজশাহী রেশম কারখানা ঘুরে দেখেন। এর আগে মন্ত্রী বেলা সাড়ে ১১ টায় মোহনপুর উপজেলার মৌগাছীর চাঁদপুরে রেশম ব্লক ও সম্প্রসারণ এলাকা এবং মোহনপুর চাকী সেন্টার পরিদর্শন করেন। মোহনপুর চাকী সেন্টার পরিদর্শনকালে মন্ত্রী সাংবাদিকদের জানান কম খরচে ভালো রেশম উৎপাদন আমাদের লক্ষ্য।