ডাঃ মামুন হাসান মিলন জানান, করোনার প্রাথমিক লণ থাকায় চিতলমারী সদর ইউনিয়নের পাটরপাড়া গ্রামের ২ জন, আড়ুয়াবর্ণী গ্রামের একজন, কলিগাতির একজন, বড়বাড়িয়া এলাকার ২ জন ও চরবানিয়ারী ইউনিয়নের খলিশাখালী গ্রামের একজনের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। যাদের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে তারা প্রত্যেকেই হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন। দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে এর ফলাফল জানা যাবে তারা করোনা আক্রান্ত কিনা। যাদের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে তারা প্রত্যেকেই পুরুষ বলে তিনি উল্লেখ করেন।