তরুণ ব্যবসায়ীদের জন্য এটি এক দুর্দান্ত সুবিধা। পরিসংখ্যান অনুযায়ী উলানবাতারের ২ লক্ষ ১০ হাজারেরও বেশি পরিবারের আগামী পাঁচ বছরে একটি করে নতুন অ্যাপার্টমেন্ট প্রয়োজন কিন্তু মাত্র ১৬ শতাংশ বা ৩৫ হাজারের বেশি পরিবারের এ সক্ষমতা আছে।
অন্যরাও এ প্রয়োজন মেটাতে ব্যাংক লোনের শরনাপন্ন হবে, যা রিয়েল এস্টেট খাত ও ব্যাংকগুলোকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি এনে দেবে এবং এগুলিকে দ্রুত প্রবৃদ্ধির দিকে নিয়ে যাবে। এ ধরনের ঋণ নিতে সহায়তা করে এমন একটি প্রতিষ্ঠান এমএমই কনসাল্টিং।
এদিকে, স্থানীয় বগদ ব্যাংকের পরিচালক জি. এনখ- অচির জানিয়েছেন মঙ্গোলিয়ার বন্ধকী ঋণ সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য, ”মঙ্গোলিয়ায় দুই ধরনের বন্ধকী ঋণ পাওয়া যায়। একটা হচ্ছে ব্যাণিজিক ব্যাংকগুলো তারে অর্থ থেকে তহবিল দেয়; আরেকটা হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং সরকার ঋণ দিতে একসাথে কাজ করে।
২০২০ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ১ লক্ষ চারশত ছিয়ানব্বই জন ঋণগ্রহীতার মোট ৪ হাজার নয়’শ উনিশ বিলিয়ন বন্ধকী ঋণ রয়েছে। এ বিপুল পরিনাম অর্থ ব্যাংকি খাত সহ রিয়েল এস্টেট খাতগুলোতে সাফল্যের বার্তা নিয়ে এসেছে।