স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সাবিনা ইয়াসমিন। প্রধান অতিথি ছিলেন আই ইএম ইউনিট পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর ঢাকা( আই ইএম) পরিচালক আব্দুল লতিফ মোল্লা তিনি বক্তব্য প্রদানে বলেন ‘বয়ঃসন্ধিকাল পেরিয়ে একজন কিশোরী তার পূর্ণাঙ্গ জীবনে যখন প্রবেশ করে, তখন তার শরীরে নানা ধরনের পরিবর্তন আসে।
এই পরিবর্তন নিয়ে প্রথমে কিশোরীদের মধ্যে ভীতি কাজ করে। আবার সামাজিকভাবেও বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা আসে। এই সময়টুকুতে তাদের ধর্মীয় ও সামাজিক কাজ থেকে বিরত রাখা হয়। কিন্তু বাস্তবতা হলো এটি একটি অনিবার্য শারীরিক প্রক্রিয়া। এটি একদমই স্বাভাবিক শারীর বৃত্তিয় প্রক্রিয়া।
এসময় সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন প্রাপ্তবয়স্কদের তাদের সহযোগিতায় এগিয়ে আসা।’ ‘প্রাপ্তবয়স্করা এগিয়ে এলে কিশোর-কিশোরীরা কুশিক্ষা পাবে না। তাদের মধ্যে যদি প্রজনন স্বাস্থ্য, মাসিক ব্যবস্থাপনা নিয়ে সঠিক জ্ঞান না থাকে, তাহলে কিশোরীদের মধ্যে অসুস্থতা এসে যাবে। এমনকি মৃত্যুঝুঁকিও তৈরি হয়।
এই কিশোরীরাই একদিন মা হবে। আলোকিত মা হতে হলে তাদের প্রজনন স্বাস্থ্য বিষয়ে সঠিকভাবে জানতে হবে। বিশেষ অতিথি ছিলেন পরিচালক পরিবার পরিকল্পনা রাজশাহী বিভাগ দেওয়ান মোর্শেদ কামাল সহ,উপ- সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার,পরিবার কল্যান পরিদর্শিকা, ফার্মাসিষ্ট,কিশোরীরা উপস্থিত ছিলেন।পরে কিশোরীদের মাঝে স্যনেটারী প্যাড বিতরন করা হয়।