প্রথমে সভার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য তুলে ধরেন মনিরুল ইসলাম পায়েল। পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে শিশু বিবাহবন্ধে শিক্ষকদেও ভূমিকা বিষয়ে আলোচনা করা হয়।আলোচনায় হাফিজুর রহমান জানান, “আমরা শ্রেণিকক্ষে, অভিভাবক সমাবেশে এবং যেখানে এই বিষয়ে জানালে শিশুবিবাহ প্রতিরোধে বিশেষ ভাবে কাজে আসবে সেখানেই শিশুবিবাহের কুফল সম্পর্কে গুরুত্বের সাথে জানান।”
মনিরুল ইসলাম পায়েল তার বক্তব্যে প্রদানে বলেন “যেহেতু শিক্ষকদের সমাজে এক বিশেষ গুরুত্ব এবং গ্রহণ যোগ্যতা আছে, তাই শিক্ষকরা কোন বার্তা দিলে তার গুরুত্ব বেশি হয়ে থাকে। তাই সমাজের শিক্ষকগণ যদি দ্বায়িত্ব নিয়ে শিশুবিবাহের কুফলএবং সচেতনতামূলক বার্তা প্রদান করেন তাহলে সকলেরনিকটেগ্রহণযোগ্যতা পায়।এবংশিশুবিবাহ প্রতিরোধেতা বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে।
শিক্ষক সমিতির সদস্য কেশরহাট বালিকা বিদ্যালয়েরপ্রধানশিক্ষক আব্দুল মজিদ বলেন, “ আমাদের শিক্ষার্থীদের ভাল মন্দ বিষয়ে জানানো আমাদেরই দ্বায়িত্ব। আমরা প্রত্যেকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিশুবিবাহের কুফল, বাল্য বিবাহ আইন এবং শিশু বিবাহের ফলে শারিরীক এবং মানষিক স্বাস্থ্যের ঝুঁকি সম্পর্কে বিস্তারিত জানাব। তাহলে তারা সচেতন হবে।তাদের অভিভাবকদের সচেতন করতে পারবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেনএসিডির প্রোগ্রাম অফিসার রুপম কুমার দেব ও জুলেখা খাতুন। শিশুবিবাহ প্রতিরোধ মূলকও সচেতনমূলক ভিডিওপ্রদর্শন করা হয়।