অনুষ্ঠানে অতিথিবৃন্দ বলেন, আজকের বিশ্বে টেকসই উন্নয়নের জন্য তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও তার গবেষণাভিত্তিক বিশ্লেষণ একান্ত প্রয়োজন। গবেষণালব্ধ ফলাফল বিভিন্ন ক্ষেত্র, যেমন শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা, কৃষি, পরিবেশ সংরক্ষণ ইত্যাদি পর্যায়ে উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও স্থায়ীত্বশীল উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ ও প্রাপ্ত ফলাফল ব্যবহারে নিরন্তর গবেষণার প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে নিশ্চিতভাবেই এই সম্মেলন আগামী দিনের জন্য দিক-নির্দেশনা দিবে বলে তাঁরা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
দুই দিনব্যাপী এই সম্মেলনে ২টি কি-নোট পেপার, ৩টি প্লেনারি স্পিচ, ৬টি ইনভাইটেড পেপার ও ৬টি কনট্রিবিউটেড পেপারসহ ১২২টি সাইন্টিফিক পেপার উপস্থাপিত হবে।
প্রথম পর্ব শেষে প্রধান অতিথি পরিসংখ্যান বিভাগ চত্বরে আয়োজিত এক্সিবিশন স্টলের উদ্বোধন করেন। এ আয়োজনে একটি পোস্টার প্রদর্শনীও আছে। এতে ইকোনমিক্স, জনস্বাস্থ্য, এসডিজি, সামাজিক পরিসংখ্যান, কৃষি পরিসংখ্যান, চিকিৎসা সহায়ক পরিসংখ্যান, পরিবেশগত পরিসংখ্যানসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের ভিন্ন ভিন্ন পোস্টার প্রদর্শিত হয়।
সম্মেলনে বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, নেপাল, চীন, জাপান, ফিনল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, হংকংসহ অন্যান্য কয়েকটি দেশের প্রায় ৪০০ জন গবেষক, পরিসংখ্যান ও গণিতবিদ, কম্পিউটার বিজ্ঞানী, কৃষিবিদ, চিকিৎসা বিজ্ঞানী, পরিবেশ ও জীববিজ্ঞানী এবং সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রের পেশাজীবীরা অংশ নিচ্ছেন।