মামলার আসামী রৌমারী উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক ও দাঁতভাঙ্গা স্কুল অ্যান্ড কলেজের আইসিটি বিষয়ের প্রভাষক মোজাফ্ফর হোসেন ও অপর আসামী দাঁতভাঙ্গা হাট-বাজারের ইজারাদার মো. এরশাদুল হক।
গত ২৭ অক্টোবর মামলাটি সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সুমন আলী গ্রহণ করে আগামী ৩০ নভেম্বর পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) তদন্ত পূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন। যাহার মামলা নম্বর ৪৭/২০২১ রৌমারী অঞ্চল।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত ১৭ সেপ্টেম্বর রাতে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ছক্কু মিয়া, বদিউজ্জামান, লাভলু মিয়া, মোকছেদ আলী, দুলু মিয়া, লুৎফর আলী, আব্দুল মালেকসহ অনেকের কাছে ২ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত সরকারি নির্ধারিত টোলের চেয়ে অতিরিক্ত টাকাও দাবি করেন তারা। পরে জোরপূর্বক অবৈধভাবে চাঁদা আদায় করেন আসামীরা।
মামলার বাদি ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী আব্দুল মালেক বলেন, ঘটনার পরের দিন রৌমারী উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বরাবরে চাঁদা আদায় দাবীর বিষয় নিয়ে একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছিলাম। কিন্তু তিনি কোন ব্যবস্থা নেয়নি। তাই আমি ন্যায় বিচার পাওয়ার জন্য আদালতে মামলা করেছি।