রাস্তাটি জামালপুর জেলার ধানুয়া কামালপুর হয়ে রৌমারী ভায়া দাঁতভাঙ্গা রোড মোট ২৯ কিলোমিটার রাস্তার মধ্যে টালুয়ারচর হতে রাজিবপুর সীমানার শেষ পর্যন্ত প্রায় ২০ কিলোমিটার রাস্তার সংস্কার কাজে গাফিলতির কারনে ঝকিতে দুই উপজেলার প্রায় ৩ লাখ মানুষ। ডিসি রোডটি মহাসড়কে উন্নতি পূর্নাঙ্গ প্রশস্থ সংস্কার কাজে নিম্ন মানের নির্মান সামগ্রী ব্যবহার অনিয়মের পরেও কাজ বন্দের অভিযোগ। এতে যাদয়াতে ভোগান্তিতে পড়েছে দৃই উপজেলার ৩ লাখ মানুষ।
কাজ বন্ধ রাখায় ২০ মিনিটে রাস্তায় সময় অপচয় হচ্ছে ঘন্টার পর ঘন্টা। সরে জমিনে গিয়ে সড়কের আশপাশের এলাকা ঘুরে পথচারী এবং এলাবাসিদের মাঝে ব্যাপক সমালোচনার ঝড় বইছে। ঢাকা গামী ডিসি রাস্তাটি দু’টি উপজেলার উন্নয়নের পাশাপাশি যাতয়াতের একমাত্র ভরসা। দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়ায় মরন ফাঁদে পরিণত হয়েছে।
নির্মান সামগ্রী ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় জায়গায় না দিয়ে অপরিকল্পিত ভাবে অপ্রয়োজনীয় জায়গায় গাইড ওয়াল নির্মান করা হয়েছে। ফলে স্লোব সাইটে মাটি না থাকায় বৃষ্টির স্্েরাতেই ধসে গেছে সড়কের প্রায় স্থানে।
এবং সড়ক সংস্কারে ১ নম্বর ছিলকোট পাথর ১২ এমএম, ভাল প্রাইমকোট, কার্পেটিং থিকনেছ ৫০ এমএম এবং মাটির কাজ ৩ ফিট এপাশ ওপাশ ও স্থোপে দুরমুজ করার কথা থাকলেও তা বৃদ্ধাঙ্গৃলি দেখিয়ে নিয়ম মাফিক কাজ না করে খুটির জোরে নিম্ন মানের নির্মান সামগ্রী ব্যবহার করারও অভিযোগ রয়েছে।
দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা ট্রাক,বাস-মিবিাস,সিএনজি,অটো,নছিম ড্রাইভারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এ রাস্তায় ট্রাকে করে গরু সহ ধান ভুট্রা নেওয়ার জন্য আসি। একটু রাস্তাও ভালো নেই সবস্থানে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। যার ফলে এরোডে গাড়ী চালানো অনুপযোগী হয়ে পড়েছে,ফলে যখন তখন দূর্ঘটনায় অনেকেই আহত হওয়ার পাশাপাশি দূঘটনায় মারাও গেছে। এতো কষ্ট করে এরাস্তা আসা যাবেনা।
। যাদুরচর এলাকার সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, ওশিক্ষার্থীরাসহ গন্যমান্য ব্যক্তি বর্গরা বলেন, আমরা প্রতিদিন স্কুলে এবং হাট বাজারে চলাচল করে থাকি। রোডের কাজ বন্ধ রাখায় জরার্জীণ অবস্তা মোটরসাইকেলের চাকার ময়লা পানি অন্যের পরিবেশ নষ্ট হয়ে যায় প্রতিদিন।
এ বিষয়ে সওজ প্রোকৌশলী কুড়িগ্রাম নজরুল ইসলামের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি ফোনে জানান ঠিকাদারকে বার বার তাগিত দেওয়ার পরেও কোন কাজে আসছেনা। ফলে আমি আমার উর্ধ্বতন কতৃপক্ষের কাছে জানিয়েছি।
এবিষয় রৌমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফু আলম জানান এই এলাকার একটাই মাত্র ডিসি রাস্তা তাও আবার জরার্জীণ ঠিকাদার কাজ বন্ধ রেখেছে সে কারই ফোন রিসিভ করেনা আমি কুড়িগ্রাম জেলা মিটিংয়ে ডিচি স্যারকে অবগত করবো।
উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ আব্দুল্লাহ ডিসি রোডের বেহালদশা ঠিকাদার কাজ বন্ধ করে রাখায় ক্ষতিটা কিন্ত ঠিকাদারের হচ্ছে
জরুরী ভিত্তিতে সংস্কার না হলে ডিসি রাস্তাটি আরও বড় ধরনের ক্ষতি হওয়ার আশংকা রয়েছে।