দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া পৃথক বাণী দিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি তাঁর বাণীতে উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রাকে আরও বেগবান করতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ হয়ে কাজ করতে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনগণ জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদসহ কোনো ধরণের সহিংসতা সমর্থন করে না। জাতীয় জীবনে আরও ধৈর্য, সংযম ও সহনশীলতার পরিচয় দিতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বাণীতে বলেন, ২৬ মার্চ আমাদের জাতির আত্মপরিচয় অর্জনের দিন। পরাধীনতার শিকল ভাঙার দিন। তিনি সকল ভেদাভেদ ভুলে মহান মু্ক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে ঐক্যবদ্ধভাবে দেশের উন্নয়ন ও গণতন্ত্রকে এগিয়ে নেয়ার আহ্বান জানান।
রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাবেন সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। এছাড়া বীরশ্রেষ্ঠ পরিবার, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা, বিদেশি কূটনীতিক, বিভিন্ন রাজনৈতিক-সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনসহ সর্বসাধারণ শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করবেন। ভিনিউজ।