কামারখন্দ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সাব-অফিসার আব্দুল আওয়াল বলেন, টয়লেটের পুরোনো একটি সেপটিক ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করতে নামার কিছুক্ষণ পর সন্তোষ দাসের কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে তার ছেলে সঞ্জয়ও ওই ট্যাঙ্কে নেমে পড়েন। পরে সঞ্জয়কে স্থানীয়রা জীবিত উদ্ধার করলেও সঞ্জয়ের বাবাকে উদ্ধার সম্ভব হয়নি।
পরবর্তীতে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠালে কামারখন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
কামারখন্দ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুল্লাহ বলেন, বিষয়টি জানতে পেরে ঘটনাস্থলে আমি পুলিশ পাঠিয়েছি তারা তদন্ত করে জানালে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।