জ্যাকি চ্যানের ৫০ মজার তথ্য

0 ৫৫০

বিনোদন অনলাইন ডেস্ক : জ্যাকি চ্যানকে অল্প বেশি আমরা সবাই পছন্দ করি তার অ্যাকশান স্টাইলের জন্য, তার শ্বাস বন্ধ করে দেয়া স্টান্টসের জন্য এবং তার চমৎকার কমেডিক হাসির জন্য। তার জীবনের ৫০টি চমকপ্রদ তথ্য:

৫০. জ্যাকি চ্যানের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে অভিষেক হয় ‘Big and Little Wong Tin-Bar (1962)’ মুভিতে। ৮ বছর বয়সী জ্যাকি চ্যান ঐ মুভিতে ছিলেন, কিন্তু এখন ঐ মুভির কপি কারো কাছে নেই, ঐটা এখন লস্ট ফিল্ম।

৪৯. জ্যাকি চ্যানের যখন জন্ম হয় তখন তার বাবার আর্থিক অবস্থা অনেক খারাপ ছিল। যে কারণে তার বাবা জ্যাকি চ্যানকে বিক্রি করে হসপিটালের টাকা পেইড করার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু জ্যাকি চ্যানের বাবার একজন বন্ধু এসে তাকে বাধা দেয়।

৪৮. Snake In The Eagle’s Shadow (1978) মুভির ভিলেইন ঝ্যাংলির এক ভয়ানক কিকে জ্যাকি চ্যানের একটা দাঁত পড়ে যায়।

৪৭. Drunken Master (1978) মুভিতে জ্যাকি চ্যান তার বাম চোখ প্রায় হারিয়ে ফেলেছিলেন ঝ্যাং লির একটি কিকে। কিন্তু ভাগ্যবশত তিনি অল্পের জন্য বেঁচে যান।

৪৬. Enter The Dragon (1973) মুভির পরিচালক রবার্ত ক্লজের পরিচালিত মুভি The Big Brawl (1980) মুভিতে জ্যাকি চ্যানের আমেরিকাতে ডেবু হয়।

৪৫. Project A II (1987) মুভির এক দৃশ্যে দেখা যায় জ্যাকি চ্যান লাল মরিচ খাচ্ছেন, সেই দৃশ্যটা ১০০ ভাগ বাস্তব ছিল।

৪৪. সিলভেস্টার স্ট্যালোনের মুভি Demolition Man মুভির ভিলেইন হিসেবে সিলি জ্যাকি চ্যানকে অফার করেছিল, কিন্তু নিজের চরিত্র পছন্দ না হয়ায় জ্যাকি চ্যান প্রত্যাখান করে দেয়।

৪৩. নিজের স্টান্টগুলোর মধ্যে জ্যাকি চ্যানের সবচেয়ে প্রিয় স্টান্টস হচ্ছে ‘Pole Slide From Police Story’ (1985)।

৪২. জ্যাকি চ্যান মুভির সম্পর্কিত সবচেয়ে বেশি কাজ করতে পারেন। যেমন ডাইরেক্টর, প্রোডিউসার, স্টান্ট পারফর্মারসহ মোট ১৫টি কাজ করতে পারেন। যে কারণে তিনি গিনেজ রেকর্ড করেছেন এবং জীবিত অভিনেতাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্টান্টস করেও তিনি গিনেজ রেকর্ড করেছেন।

৪১. জ্যাকি চ্যানের মতে তার সবচেয়ে বড় ইঞ্জুরি হচ্ছে Armour Of God (1986)  মুভির সময়ের। পাহাড় থেকে পড়ে গিয়ে তার মাথার পিছনের অনেক অংশ ফেটে যায় এবং ৩ মিনিট পর অজ্ঞান হয়ে যান। সেই ইঞ্জুরির ঘটনা ঘটে ২৮ বছর আগে। কিন্তু এখনো সেই ইঞ্জুরির স্ক্র্যাচ জ্যাকি চ্যানের মাথায় আছে, এবং মাঝে মধ্যেই তার মাথায় অনেক সমস্যা দেখা যায়।

৪০.পরিচালক হিসেবে জ্যাকি চ্যানের ডেবু হয় ১৯৭৯ সালে The Fearless Hyena মুভি দিয়ে।

৯. জ্যাকি চ্যান তার প্রত্যেকটা মুভির থীম সং তিনি নিজেই গেয়ে থাকেন। এবং তিনি হংকং, চায়না এবং জাপানে অনেক জনপ্রিয় সিঙ্গার।

৩৮. জ্যাকি চ্যানের গাওয়া প্রথম গান হচ্ছে ‘Kungfu Fighting Man’ From The Young Master (1980)।

৩৭. ভিন ডিজেলের The Pacifier মুভির গল্প জ্যাকি চ্যানের জন্য লেখা হয়েছিল। কিন্তু  Rob-B-Hood  মুভির ব্যস্ত সূচ্যির জন্য জ্যাকি চ্যান করতে পারেনি। মুভিতে যেইসব নিনজা দেখায় তারা সবাই জ্যাকি চ্যানের স্টান্ট টিমের মেম্বার।

৩৬. Rumble In The Bronx মুভির এক দৃশ্যে জ্যাকি চ্যান ব্রিজ থেকে হভারবুটে লাফ দেন। ঠিকমত ল্যান্ড না করতে পারায় জ্যাকি চ্যানের গোড়ালি ভেঙ্গে যায়। কিন্তু তার পরেও বিশ্রাম নেননি জ্যাকি। বিশেষ এক স্নীকারের সাহায্যে মুভির শ্যুটিং চালিয়ে যায় জ্যাকি।

৩৫. জ্যাকি চ্যানের নিজের মুভিগুলোর মধ্যে তার সবচেয়ে প্রিয় মুভি Miracles AKA Black Dragon.

৩৪. জ্যাকি চ্যানের প্রথম হিট মুভি ‘Snake In The Eagle’s Shadow (1978) এই মুভির মাধ্যমেই জ্যাকি চ্যান হংকং এ জনপ্রিয় হন। মুভির পরিচালক উয়েন ইউ পিং।

৩৩. জ্যাকি চ্যান Rumble In The Bronx মুভির পর পুর বিশ্বে জনপ্রিয় হয়, মুভির পরিচালক স্ট্যানলে টং।

৩২. ১৯৭৩ সালের মুভি Police Woman প্রথম এমন মুভি যেখানে বড় পর্দায় জ্যাকি চ্যানকে স্পষ্ট দেখা যায়। ঐ মুভিতে জ্যাকি চ্যান ভিলেইন হিসেবে রোল প্লে করেন। এর পরে ১৯৭৭ সালে Killer Meteors মুভিতে জ্যাকি চ্যান ভিলেইন হিসেবে রোল প্লে করেন। তবে দুইটার ইংলিশ রিলিজে কভারে জ্যাকি চ্যানকেই প্রাধান্য দেয়া হয়। ইংলিশ রিলিজে এটার নাম পরিবর্তন করে Rumble In Hong Kong করা হয়। কারণ তার আগের বছরেই জ্যাকি চ্যান Rumble In The Bronx এর মত সুপার হিট মুভি রিলিজ করেন।

৩১. Dragon Lord (1982) মুভির শাটালকক ম্যাচের একটি ১০ মিনিটের দৃশ্যের জন্য জ্যাকি চ্যান মোট ২৯০০টি শট নিয়েছিল। যা যেকোন পরিচালকের নেয়া সবচেয়ে বেশি শটস।

৩০. স্টিফেন চাওর Shaolin Soccer এর আইডিয়া স্টেফেন চাও জ্যাকি চ্যানের Dragon Lord থেকে পেয়েছে।

২৯. ২০০৯ সালে মুক্তি পাওয়া Shinjuku Incident প্রথম এমন মুভি যেখানে জ্যাকি কোন ফাইট সিন করেনি।

২৮.ব্রুস লির মুভি Enter The Dragon (1973) এর একটি দৃশ্যে ব্রুস লি লাঠি দিয়ে জ্যাকি চ্যানকে আঘাত করে। কিন্তু লাঠির জোর বেশি থাকায় ব্যথা পান জ্যাকি। তারপর শট শেষে দৌড়ে গিয়ে ব্রুস লি জ্যাকি চ্যানকে বুকে নিয়ে বলতে থাকে ‘I’m sorry, i’m sorry’।। সেটা জ্যাকি চ্যানের মতে তার জীবনের সবচেয়ে ভালো মুহূর্ত।

২৭. মার্শাল আর্টস মুভির প্রধান চরিত্রে জ্যাকি চ্যানের অভিষেক হয় ১৯৭৬ সালে লু ওয়েইর পরিচালিত New Fist Of Fury মুভি দিয়ে।

২৬. ২০১২ সালে ৫৮ বছর বয়সী জ্যাকি চ্যান ঘোষণা দেন Chinese Zodiac তার শেষ মেজর অ্যাকশন মুভি। এরপর অ্যাকশন মুভি করলেও অতিমানবীয় স্টান্টস আর করবেন না।

২৫. জ্যাকি চ্যান তার মুভির অ্যাকশন নিজেই করিওগ্রাফ করেন, কারণ তিনি ভালো করেই জানেন তার ভক্তরা তার থেকে কি আশা করে।

২৬. জ্যাকি চ্যানকে ব্রুস লির parody অনেক মুভিতেই ব্রুস লির impersonator হিসেবে অফার করা হয়েছে। কিন্তু জ্যাকি একটাও গ্রহণ করেননি, তিনি তার ক্যারিয়ারকে অ্যাকশন-কমেডিতে স্টাব্লিশ করেছেন।

২৫. Police Story 2 মুভির এক অ্যাকশান দৃশ্যে মাথায় চেয়ার লেগে জ্যাকি চ্যানের মাথা ফেটে যায়।

২৪. জ্যাকি চ্যানের একটি কার্টুন সিরিজও আছে। নাম Jackie Chan Adventure সেই কার্টুনে জ্যাকির চরিত্রকে ঠিক তার মুভির মত অ্যাকশান-কমেডি দিয়ে সাজানো হয়েছে।

২৩. জ্যাকি চ্যান আমেরিকান অ্যাকশান মুভির ভক্ত নন। তার প্রথম এবং দ্বিতীয় আমেরিকান মুভি (The Big Brawl & The Protector) তে তিনি তার মত করে ফাইট করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু পরিচালক আমেরিকান স্টাইলে তাকে ফাইট করতে বলেন,এবং দুটি মুভিই ফ্লপ হয়। পরে ১৯৯৫ সালে Rumble In The Bronx মুভিতে পরিচালক জ্যাকি চ্যানকে তার মত করে ফাইট করতে দেয়। ফলাফল হিসেবে আসে জ্যাকি চ্যানের আমেরিকাতে প্রথম সফল মুভি।

২২. জ্যাকি চ্যান বাস্টার কিটনের অনেক বড় ফ্যান। তিনি তার অনেক সিনই বাস্টার কিটনের ট্রিবিউট হিসেবে করেছেন।

২১. জ্যাকি চ্যানের সাথে একদিন কয়েকজন বাইকারের সাথে ফাইট হয়। ফাইট শেষে আঘাত পায় জ্যাকি। ২ দিন ধরে জ্যাকির হাতে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। একদিন জ্যাকি হাতের মধ্যে চাপ দিয়ে দেখে তার হাতের ভিতরে একজনের দাঁত।

২০. Project A (1983) মুভির এক স্টান্ট, যেখানে ৪২ ফুট উঁচু থেকে পড়ে যাওয়ার দৃশ্য তৈরি করতে হবে। শুরুতে জ্যাকি ৪২ ফুট উঁচু থেকে লাফ দেন। ঐদিক থেকে পড়ে গিয়ে কাঁধে ব্যথা পান। সব কিছুই ঠিক ঠাক হয়। কিন্তু জ্যাকির মতে এই দৃশ্য তার ভক্তদের আনন্দ দেয়ার জন্য যথেষ্ট না। তাই আবারো সে ঐ দৃশ্যটা করেন,কিন্তু মাঝে রডে বাড়ি খেয়ে বুকে আঘাত পেয়ে এবং মাথায় আঘাত পেয়ে সাথে সাথে জ্যাকির শ্বাস বন্ধ হয়ে যায়। আবারো ঠিক হয়ার পর সেই দৃশ্যটা আবারো করে জ্যাকি চ্যান। শেষে এসে সে মনের মত করে দৃশ্যটা শ্যুট করতে পারেন।

১৯. জ্যাকি চ্যান তার জীবনে যা টাকা আয় করেছেন সে তার ১ ভাগও তার ছেলে জেসি চ্যানের জন্য রাখবেন না। জ্যাকির মতে যদি আমার ছেলের যোগ্য হয় তাহলে সে নিজেই তার পথ তৈরি করে নিতে পারবে। আর যদি সে নিজে কিছু করতে না পারে আর আমার টাকার প্রয়োজন হয় তার মানে সে আমার টাকা নষ্ট করে ফেলবে। তার চেয়ে ভালো আমি আমার সব টাকা অসহায় শিশুদের পিছনে ব্যয় করবো।

১৮. Rumble In The Bronx মুভির এক দৃশে জ্যাকি চ্যানকে এক বিল্ডিং থেকে আরেক বিল্ডিং এ লাফ দেয়ার দৃশ্য করতে হবে- এইরকম ভয়ানক দৃশ্য মুভির পরিচালক জ্যাকি চ্যানকে করতে দিতে চাননি। তিনি নিজেই স্টান্টটি করার সিদ্ধান্ত নেন। ক্যাবলসহ বিভিন্ন সেফটি তৈরি করা হয়। কিন্তু জ্যাকি যখন জানতে পারেন এই বিষয়ে তখন তিনি পরিচালককে না বলেন। এবং জ্যাকি নিজেই ঐ স্টান্টটি করেন তাও আবার কোন ধরনের ক্যাবল অথবা অন্যান্য সেফটি ছাড়া।

১৭. জ্যাকি চ্যান এমন একটা মানুষ যে সে পাহাড়ের থেকে লাফ দিয়ে হেলিকপ্টারে ঝুলে থাকার স্টান্টসও করতে পারেন।

১৬. Who Am I? (1998) মুভির Willemswerf building এর প্রতিটি দৃশ্য সত্যি ছিল,এবং জ্যাকির নিজের কোরিওগ্রাফি ছিল।

১৫.  Mr Nice Guy (1997) মুভিতে জ্যাকি একজন থেকে দুইজনে পরিণত হতে পারতেন Wood cutting tool এর সেই দৃশ্যে এক ভুলের জন্য, কিন্তু ভাগ্যক্রমে মাত্র ৫-৬ সেকেন্ডের ব্যবধান থাকায় বেঁচে যান জ্যাকি। নাহলে মাঝ থেকে তার দুটকরো হয়ে যেতো।

১৪. Police Story (1985) মুভিটির প্রোজেক্ট যখন জ্যাকি তৈরি করে তখন অনেকেই বলেন যে না এই মুভিটি হিট হবে না, কিন্তু নিজের অসাধারণ দক্ষতা দিয়ে জ্যাকি তৈরি করেন মুভিটি, এবং ফলাফল Police Story Greatest action movie of all time.

১৩. জ্যাকি চ্যানের স্টেজ নাম ছিল শিং লুং যার অর্থ ‘ইতিমধ্যেই ড্রাগন’ কিন্তু পরে একদিন এক বিল্ডিংয়ে জ্যাকি লেখা দেখতে পান জ্যাকি চ্যান, পরে চ্যান যুক্ত করে তিনি তার নাম দেন জ্যাকি চ্যান।

১২. Chinese Zodiac সর্বশেষ মেজর একশন মুভি হলেও জ্যাকি চ্যান বলেছেন তিনি যতুটুক সম্ভব আসল জিনিসই করার চেষ্টা করবেন। কারণ তার মতে কম্পিউটার ইফেক্টস ছাড়া অ্যাকশান মুভি বেশি মজার হয়।

১১. জ্যাকি চ্যান ব্রুস লির মুভি Enter The Dragon & Fist Of Fury মুভিতে স্টান্টম্যান হিসেবে কাজ করেছিলেন।

১০. The Expendable 2&3 তে জ্যাকি চ্যানকে অফার করা হয়েছিল। কিন্তু রাজি হননি জ্যাকি। যদি জ্যাকিকে মুভিটি পরিচালনা করতে দেয়া হয় তাহলেই জ্যাকি The Expendables এর কোন পার্টে কাজ করবেন। কারণ তিনি অনেক বেশি স্টারের ক্যাস্টিং পছন্দ করেন না। এতে করে সবাই বড় রোল পান না। তিনি আমেরিকান ফাইটস মোটেও পছন্দ করেন না। কারণ তারা প্রতি সেকেন্ডেই ক্যামেরার অ্যাঙ্গেল পরিবর্তন করে। জ্যাকি ওয়াইড স্ক্রিনের ফাইটস বেশি পছন্দ করে।

৯. জ্যাকি চ্যান শুধু নিজেই নিজের স্টান্টস করেণ না, তিানি তার মুভির অভিনেতা এবং অভিনেত্রিদেরকেও নিজের স্টান্টস নিজেই করতে বলেন।

৮. জ্যাকি চ্যান এবং সিলভেস্টার স্ট্যালোন দুজনেই অনেক ভালো বন্ধু। এবং দুইজনেই একে অপরের সাথে একসাথে কাজ করার ইচ্ছা আছে। কিন্তু  দুইজনকে সমান গুরুত্ব দেয়া কোন স্ক্রিপ্ট না পাওয়ায় জ্যাকি চ্যান স্ট্যালোনের থেকে মোট ৩ টি অফারের ৩ টিই প্রত্যাখান করে দেন,এবং বলে আমি চাই যে এমন মুভি তৈরি হবে যেখানে আমি এবং স্ট্যালোন একে অপরের সাথে ফাইট করবো, অথবা আমরা দুইজন মিলে খারাপ মানুষদের সাথে ফাইট করবো।

৭. জনপ্রিয় কার্টুন Pocket Monster aka Pokemon এর একটি পোকেমন নাম ‘Hitmonchan’ সেই পোকেমনটি জ্যাকি চ্যানের থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে বানানো হয়েছে।

৬. জ্যাকি চ্যান কোন নির্দিষ্ট স্টাইলে ফাইট করেন না। তিনি কয়েকটি স্টাইলকে নিজের মত মিক্স করে আসবাপত্র ব্যবহার করে ফাইট করেন।

৫. ২০০১ সালে Nosebleed নামের এক মুভির জন্য কাজ করছিলেন জ্যাকি চ্যান। Window Washer’এর রোল প্লে করছিলেন জ্যাকি। কিন্তু ৯/১১ এর এটাকের পর সেই প্রোজেক্টটি ক্যানসেল করা হয়।

৪.  জ্যাকি চ্যান প্রায় ১৫টির মত মুভিতে পুলি

শ হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি যদি অভিনেতা না হতেন, তাহলে পুলিশ হওয়ার ইচ্ছে ছিল তার।

৩. জ্যাকি চ্যান অ্যাকশান পছন্দ করলেও ভায়োলেন্স পছন্দ করেন না।

২. চীনে একটি রাস্তা আছে যার নাম ‘জ্যাকি চ্যান’।

১. জ্যাকি চ্যানের আসল নাম কং স্যাং ফাং।

ব্রেকিংনিউজ/

Leave A Reply

Your email address will not be published.