
ওই ঘটনায় ওই শিক্ষার্থীর মা বাদী হয়ে থানায় মামলা করেন।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ভুক্তভোগী ওই শিক্ষার্থীকে মাদ্রাসা যাওয়ার পথে নিয়মিত উক্ত্যক্ত করতেন ওই কিশোর। ১৪ জুন বিকেলে প্রাইভেট পড়তে যাবার পথে ওই গ্রামের স্হানীয় বাসিন্দা মোয়াজ্জেমের আম বাগানে পৌঁছালে ওঁত পেতে থাকা ওই কিশোর কিশোরীকে জাপটে ধরে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ স্পর্শ করে। পরে কিশোরীর চিৎকারে আশেপাশের লোকজন ছুটে আসলে পালিয়ে যায় ওই কিশোর।
ভুক্তভোগীর মা বলেন, আমরা নওমুসলিম এ কারনে আমাদের পরিবারের উপর সবসময়ই বিরক্ত করে আসতো ওই পরিবার। এ ঘটনায় থানায় মামলা করে আসার পর থেকে গ্রামের কিছু প্রভাবশালী পরিবারসহ অনেকে আমাদের হুমকি ধামকি দিয়ে আসছে। এখন আমরা আতঙ্কে জীবন যাপন করে আসছি।
নিয়ামতপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাইদুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় নারী ও শিশু আইনে একটি মামলা হয়েছে। ওই কিশোরকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।