সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মেয়র এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, পরিচ্ছন্ন ও পরিবেশবান্ধব স্বাস্থ্যকর নগরী হিসেবে রাজশাহীর অনেক অর্জন রয়েছে। আমরা প্রমাণ দিয়েছি আমরা পারি। পরিচ্ছন্নতার পাশাপাশি মশক নিয়ন্ত্রণে আমাদের সেই ভূমিকা রাখতে হবে। পর্যাপ্ত লার্ভিসাইড দেয়া হবে। ফগার মেশিনে ওষুধ স্প্রে করা হবে। প্রত্যেকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখতে হবে।
সিটি মেয়র বলেন, প্রতি বছর মার্চ-এপ্রিল মাসে মশার উপদ্রব বৃদ্ধি পায়। এটি নিয়ন্ত্রণে নাগরিকদের সচেতনতার পাশাপাশি সংশ্লিষ্টদের আরও দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখতে হবে। ড্রেনের প্রবাহ অব্যাহত রাখতে কাদামাটি অপসারণ অব্যাহত রাখতে হবে। ক্রাশ প্রোগ্রাম, কেন্দ্রীয় কর্মসূচির পাশাপাশি ওয়ার্ড পর্যায়ে মশক নিয়ন্ত্রণ কাজ আরও জোরদার করতে হবে। পরিচ্ছন্ন কাজে আধুনিক যন্ত্রপাতি যুক্ত হচ্ছে। যা আগামীতে এ কাজে গতি সঞ্চার করবে।
রাসিকের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও ৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ কামরুজ্জামানের সভাপতিত্বে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় রাসিকের প্যানেল মেয়র-১ ও ২১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর নিযাম উল আযীম, প্যানেল মেয়র-২ ও ১৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আব্দুল মোমিন, কমিটির সদস্য ১৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর শহিদুল ইসলাম, ১৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর তৌহিদুল হক সুমন, ৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর জানে আলম খান, ১৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর বেলাল আহম্মেদ, ২৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আশরাফুল হাসান (বাচ্চু), রাসিকের সচিব মোঃ মোবারক হোসেন, প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা শেখ মোঃ মামুন ডলার, সঞ্চালনায় উপ-প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা সেলিম রেজা রঞ্জু। সভায় মশক শাখার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জুবায়ের হোসেন মুন, পরিচছন্ন কমকর্তা (মনিটরিং) সাজ্জাদ হোসেন সহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।